আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও খরচ কেমন জানুন

আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও খরচ কেমন হবে সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?  তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। ইউরোপ যাওয়া প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন। আরব দেশ থেকে ইউরোপ জাবেন এবং খরচ কেমন হতে পারে বিস্তারিত জানতে নিচে পড়ুন। 

আরব দেশের দুই তিন বছর কাজ করে টাকা জমিয়ে ইউরোপে পাড়ি দিতে চাচ্ছেন? কিন্তু কিভাবে পাড়ি দিবেন তার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানেন না বিধায় ইউরোপ যাওয়ার স্বপ্নটা অনেকেই নিজের কাছ থেকে সরিয়ে রেখেছেন। নিচে আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও খরচ কেমন সে সম্পর্কে জানতে পাড়বেন।

পেজ সূচীপত্রঃ আরব দেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায় এবং খরচ কেমন হতে পারে জেনে নিন।

আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় 

আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও খরচ কেমন, যারা আরব দেশ থেকে ইউরোপ পাড়ি দিতে চাচ্ছেন তাদের জানা খুবই জরুরী। আরব দেশে বাংলাদেশের অনেক প্রবাসী ভাই বোনেরা রয়েছেন যারা এ বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করছেন। প্রবাসী ভাইগুলোর মাঝে অনেকজন আছেন এবং অনেক  আশা নিয়ে এসেছেন যে, আরব দেশের  দুই তিন বছর 

কাজ করে টাকা জমিয়ে ইউরোপে পাড়ি দিবেন।আপনারা অনেকেই আরব দেশ থেকে ইউরোপের যাওয়ার উপায় গুলো জানেন না বিধায় ইউরোপ যাওয়ার স্বপ্নটা অনেকেই নিজের কাছ থেকে দূরে রাখেন।আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি সঠিক গাইডলাইন টাই পাবেন তাহলে চলুন, আরব দেশ থেকে  কিভাবে ইউরোপ যাওয়া যায় তার উপায় গুলো এবং 

গাইড লাইন নিয়ে আলোচনা করা যাক। প্রিয় প্রবাসী ভাই ও বন্ধুরা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজকে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব বিষয় গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল। তাই বিশেষ করে তারা সৌদি আরব, ওমান, দুবাই, বাহরাইন,ইরাক, কাতার এবং অন্যান্য আরব দেশগুলো থেকে ইউরো যাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন তথ্য খোদা চেষ্টা করছেন 

তারা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। নিজেরা জানুন এবং অন্যদের  জানানোর জন্য তথ্য দিন।আশা করি উপকৃত হবেন। কিভাবে দালাল থেকে বাঁচতে পারবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে টাকা নষ্ট হবে না এমনকি প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। প্রিয় প্রবাসী ভাই ও বন্ধুরা কিভাবে ইউরোপে যেতে পারবেন, সেটার সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন।

আপনি যদি চেষ্টা করে থাকেন, অবশ্যই আপনার ইউরোপ যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হবেই ইনশাআল্লাহ। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় গুলো।

 আরো পড়ুনঃ অল্প পুঁজিতে যেভাবে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ টাকা ইনকাম  করবেন

আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য 

আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় জানার আগে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য জানতে হবে।  আরব দেশ থেকে কয়েকটি ধাপে  ইউরোপে যাওয়ার উপায় আছে। অবশ্যই আপনাকে বৈধ উপায় দিতে হবে। এখানে কোনো অবৈধ উপায়ের অপশন নেই। কারণ আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যমে যান তাহলে অবশ্যই আপনাকে লেজার কাগজপত্র জমা দিয়ে যেতে হবে। এজেন্সি 

কখনোই আপনাকে অবৈধভাবে নিয়ে যেতে পারবে না। আপনারা যদি কেউ যাওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে আপনি নিশ্চিত থাকেন যে আপনি নিজের ক্ষতি করতে যাচ্ছেন এমনকি আপনার মৃত্যু কে হাত ছানি দিয়ে ডাকছেন। আপনি বৈধভাবে ইউরোপে গিয়ে অবৈধ হয়ে যাবেন যদি তাদের শর্ত অনুযায়ী আপনি ব্যবস্থা  নিতে না পারেন।  আরব দেশ থেকে আপনি 

যেভাবে বৈধভাবেইউরোপ জাবেন আর উপায়সমূহ।আরব দেশ থেকে ১০০% বৈধভাবে বলতে আমি সঠিক তথ্যসূত্রে জানতে পেরেছি যে,সাধারণত সৌদি থেকে ইউরোপ দেওয়া যায়। 

  • Student VISA
  • Tourist VISA
  • Work VISA 

এই তিনটি পদ্ধতি ১০০% বৈধ পদ্ধতি। আপনারা যদি এই তিনটি পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলে কোন ঝামেলাতে পড়বেন না আশা করি। তাছাড়া অন্য কোন উপায়ে যদি আপনি বেঁচে নেন তাহলে থাকতে পারে। প্রিয় ভাইয়েরা এখন সিদ্ধান্ত আপনার কোনটা অবলম্বন করবেন। বর্তমানে ভিসা পাওয়াটা খুব কঠিন কাজ নয় এ নিয়ে ভয়ের তেমন কিছু নেই। অনেক 

এজেন্সি আছে যারা বৈধভাবে ইউরোপ নেওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। এটা নিয়ে তেই অবাক হওয়ার কিছু নেই। আসুন আমরা অল্প পরিসরে  তিনটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করি। 

Student VISA

আমরা জানি Student VISA বলতে পড়াশোনার ব্যাপারটা আগে বোঝানো হয়ে থাকে। আপনি অনেকগুলো ধাপে স্টুডেন্টস  ভিসার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। যেমন- আপনি গ্রাজুয়েশন, ডিপ্লোমা ইত্যাদি কোন কোর্স করার জন্য। তবে এই ভিসার জন্য আপনার ব্যাংকে যথেষ্ট পরিমাণ আপনার টাকা থাকতে হবে। সেটাকে ব্যাংক স্টেটমেন্ট বলা হয়ে থাকে। কেননা আপনি 

যেহেতু পড়াশোনা করতে যাচ্ছেন এবং সেখানে টিউশন কি দেওয়ার মতো আপনার যদি সামর্থ্য না থাকে তাহলে আপনার ভিসা পাওয়ার চান্সটা টেন পার্সেন্টে নেমে আসবে। তাই আপনার ব্যাংক একাউন্টে যথেষ্ট পরিমাণ অর্থ থাকতে হবে। এখন আমি মতামত দিতে পারি যে,আপনার যদি টাকা না থাকে তাহলে স্টুডেন্ট ভিসাতে এপ্লাই না করে বেটার। কেননা এপ্লাই করলে শুধু শুধু এজেন্সিকে ফি টাকা নষ্ট করবেন। 

Tourist  VISA

টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে আশা করি অনেকেই জানেন, তবে আমি নতুনদের বলব যে। টুরি ভিসা হল সাধারণত ভ্রমণ ভিসা। টুরিস্ট ভিসায় আপনি যদি যান, তাহলে আপনি নির্দিষ্ট একটা সময় পাবেন এবং সেই সময় শেষ হলে আপনাকে ফিরে আসতে হবে। তবে আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায় গিয়ে সেখানে থাকতে চান তাহলে আপনাকে করতে হবে যেটা ভিসার মেয়াদ 

শেষ হওয়ার আগে। সেই দেশের কোন একটা কোম্পানিতে চাকরি নিতে হবে। তাহলে আপনি থাকার অনুমতি পাবেন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কিভাবে এই বিষয়গুলোর সম্পর্কে আমি তথ্য পাব? আপনি যে এজেন্সি থেকে ঘুরতে যাবেন,সবকিছু ভালোভাবে তাদের কাছ থেকে জেনে নিবেন এবং যেখানে যাবেন ওই দেশে পৌঁছানোর পর ওই দেশের একটা উকিলের সাথে বসে আলোচনা করবেন।

আরো পড়ুনঃ ইতালিতে প্রবাসী শ্রমিকদের বেতন কত  এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি

সে অবশ্য আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিবে কারণ এতে তার লাভও আছে। টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ  কতদিন হয়ে থাকে? টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ সাধারণত তিন মাস হয়ে থাকে বা নব্বই দিন হয়ে থাকে। তবে আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে গিয়েছেন তাদের সাথে পরামর্শ করে অথবা ওই দেশের কোন উকিলের সাথে আপনি আলোচনা করে ভিসার মেয়াদটা বাড়াতে পারবেন সেই সুযোগ আপনার থাকবে।  

Work VISA

ওয়ার্ক ভিসা বলতে কাজের ভিসা কে বুঝানো হয়। আপনি কাজের জন্য যে দেশে যাবেন, তাদের কাছে কাজের জন্য রিকোয়েস্ট করেছেন এবং সেটা যেকোন প্রতিষ্ঠিত একটা কোম্পানি। তারা যদি আপনার CV তে দক্ষতা দেখে আগ্রহী হয়, তাহলে তারা আপনাকে অবশ্যই ভিসা দিবে। এই ভিসা আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন, সেই এজেন্সি ফাইল করে জমা 

দিবে অর্থাৎ তাদের সাথে আপনার চুক্তি করার পর সকল প্রসেসিং গুলো এজেন্সি থেকে করে দিবে।তবে আপনি যদি এ বিষয়ে অনেক এক্সর্পাট হন, তাহলে নিজে নিজেই এপ্লাই করতে পারবেন। বিভিন্ন জব কোটা ওয়েবসাইট থেকে। আপনারা জানেন যে প্রতিটা দেশে রই একটা জব পোর্টাল ওয়েবসাইট থাকে সেখানে বিভিন্ন দেশের কোম্পানিগুলো তাদের প্রতিষ্ঠানের কর্মীর 

জন্য জব পোস্ট করে থাকেন। জব ভিসাতে তেমন কোন ঝামেলা বললেই চলে। কেননা বৈধ এবং কাজ নিয়েই পাড়ি দিয়েছেন। তবে কাজের ভিসাটা পেটে একটু সময় বেশি লাগে। তিন মাস থেকে ছয় মাস আবার ১ বছরও লাগে। 

অবৈধ থেকে বৈধ হওয়ার উপায় গুলো 

আপনি ভিজিট ভিসায় যাওয়ার পর ভিসার মেয়াদ যদি বাড়াতে না পারেন তাহলে আপনি অবৈধ হয়ে যাবেন। আর আপনি যদি মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও থাকেন তখন আপনি অবৈধ হওয়ার কারণে জেল জরিমানা পর্যন্ত হতে পারে এবং কঠোর শাস্তি হতে পারে। এক্ষেত্রে যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে, তাহলে আপনাকে তার মাধ্যমে খবর নিতে হবে, কিভাবে 

উকিলের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের কোনো বিধান আছে কিনা ওই দেশের নিয়ম অনুসারে  সে সম্পর্কে জানা। এবং দ্বিতীয় বিষয়টি হলো সেই দেশের শরণার্থী শিবিরে গিয়ে যোগাযোগ করা। তবে একটি বিষয় সবসময় মাথায় রাখবেন, আপনি সরাসরি যোগাযোগ না করে পরিচিত কারো মাধ্যমদিয়ে জানার চেষ্টা করবেন তবে যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনি 

স্বশরীরে যোগাযোগ করতে পারবেন। আপনার সমস্যা গুলো তাদের কাছে কিভাবে তুলে ধরলে আপনাকে আশ্রয় দেওয়ার সম্ভাবনা থাকবে সে বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগী হবেন। সবসময় মাথায় রাখবেন অবৈধ থেকে জীবনের অনিশ্চয়তা বাড়ানোর কোনই প্রয়োজন নেই। চেষ্টা করুন বৈধ উপায়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। 

এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া যাবে কিনা 

অবশ্যই এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া যাবে। আপনার নিকটস্থ এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করুন। তবে আপনারা যেখানেই  লেনদেন করেন না কেন অবশ্যই বুঝে শুনে লেনদেন করবেন। দালাল বা প্রতারক থেকে স সময় সাবধানে থাকবেন।  

ইউরোপ যেতে কেমন টাকা লাগে 

আরব দেশগুলোর থেকে ইউরোপের যে কোন দেশ যাওয়ার জন্য অনেক বেশি টাকা লাগে না তবে যদি আপনি সঠিক মাধ্যমটি জানেন। VFSGLOBAL সৌদি আরবের একটি বিশ্বস্ত এজেন্সি। এরা সাধারণত ফাইল জমা করতে সার্ভিস ফি নিয়ে থাকে SAR 99.38। আর ভিসা পাবো যে খরচ হবে সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে। ভিসা ফি 2.80,000 টাকা থেকে শুরু করে 7,00,000  টাকা পর্যন্ত রাখতে পারে। 

ভিসা পেতে কি কি কাগজপত্র লাগে

ভিসা পাওয়ার জন্য যেসব ফাইল জমা দেওয়ার সাথে ওগুলো লাগে সেগুলো হলো-NOC(Employment Letter), Bank Statement, CV,Cover Letter. আপনার ট্রাভেল  প্ল্যানগুলো, ট্রাভেল ইন্সুরেন্স যেটা আপনাকে বাসের রিকোয়েন্টমেন্ট অনুযায়ী করতে হবে।ইগামা ট্রান্সলেট যেটা মক্তবের মাধ্যমে ভেরিফাই করে সিল এটাসমেন্ট করে দিতে হবে। আপনার

হোটেল বুকিং পেপারস,বিমানে ফ্লাইট বুকিং, আপনার সদ্য তোলা ছবি ভ্যাকসিন পেপার ইত্যাদি আপনি সমস্ত বিষয়গুলো এজেন্সির মাধ্যমে আলোচনা করে জানতে পারবেন। ভিজিট ভিসার জন্য অবশ্যই এই কাগজপত্রগুলো থাকতে হবে। অন্যান্য ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট ভিসা ওয়ার্ক ভিসা তেমন কোন জটিলতা নেই। তবে ওয়ার্ক ভিসা রিজেক্ট হওয়ার চান্সটা সবসময় বেশি

থাকে। তবে এক্ষেত্রে এজেন্সি আপনাকে ৯০% সাহায্য করবো ভিসা পেতে। কেননা তারা অনেক মাধ্যম জানে আর তার ফলেই প্রয়োজনের ডকুমেন্টগুলো ব্যবস্থা করে ফাইল সাবমিট করে দেয়। 

FAQ- প্রশ্ন ও উত্তর পর্ব

(১) আমি কোন কোন দেশ থেকে ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবো?

উত্তরঃ আপনি যেকোনো দেশ থেকে আবেদন করতে পারবেন তবে আপনাকে সেই দেশের অবশ্যই ওয়ার্ক পার মিটার বা বৈধ নাগরিক হতে হবে। উদাগঃ- ইকামার ম্যাপ থাকা লাগবে। 

(২) আমাকে কি এম্বাসি থেকে ডাকা হবে? 

উত্তরঃ আপনাকে অবশ্যই বাসি ফেস করতে হবে এবং সকল প্রশ্ন করবে আপনাকে তাই সঠিক উত্তর দিতে হবে। কেননা তারা সব সময় চায় একজন ফ্রেশ নাগরিক তাদের দেশে আহরণ করুক। 

(৩) আমি নিজে আবেদন করতে পারব? 

উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই আপনি আবেদন করতে পারবেন যদি দক্ষতা থাকে আপনার আর না হলে এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 

লেখকের শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পাড়লেন যে, আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও খরচ কেমন সে সম্পর্কে। আপনি যদি সৌদি আরব থেকে ইউরোপ যেতে চান তাহলে, অবশ্যই বৈধভাবে এবং সুনির্দিষ্ট বিশ্বাসযোগ্য একটি এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন। কখনোই অবৈধভাবে ইউরোপ যা চেষ্টা করবেন না।কেননা সৌদি থেকে বৈধভাবে যাওয়ার অনেক মাধ্যম আছে। 

তাছাড়া ইউরোপের অনেক দেশতাইই হবে তাদের লেবারের চাহিদা পূরণের জন্য ভিসা দিচ্ছে। তাই আপনি যদি সুন্দরভাবে বাঁচতে চান তাহলে ইউরোপ যাওয়ার জন্য একটি সঠিক মাধ্যম খুঁজুন বা বের করুন।আশা করি কিভাবে আরব দেশ থেকে ইউরোপে যাওয়া যায় তার উপায় গুলো বোঝাতে পেরেছি। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url