খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন এখনই

খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খেজুর কখন খাবেন সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? প্রায় অধিকাংশ মানুষ খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খাবার নিয়ম সম্পর্কে সঠিকভাবে জানে না। নিচে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে বিস্তারিত জানুন।
খেজুর অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টি উপাদানে ভরপুর একটি ফল। খেজুর আমরা প্রতিনিয়তই খেয়ে থাকি কিন্তু এর উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানি না। তাই খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কখন খেতে হবে, কোথায় বেশি উৎপাদিত হয়, খেজুর কত ধরনের হয় যাবতীয় তথ্য নিচে জানুন।

পেজ সূচীপত্রঃ খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে পড়ুন

খেজুর কখন খাবেন 

খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা উপকারিতা সম্পর্কে জানা প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রশ্ন হলো খেজুর কখন খাবেন? খেজুর আপনি যদি প্রতিদিন সকালে খেতে পারেন তবে আপনার জন্য ভালো হবে। কেননা সকালে খেলে  দিনভর শরীরে  এনার্জি পাবেন এবং সারাদিন দেহে ক্লান্তির ভাব কমে যাবে। এর ফলে আপনার শরীরের দূষিত পদার্থগুলো বের হয়ে যাবে। 

আপনি চাইলে ঘুমানোর আগে স্ন্যাকস হিসাবে খেজুর খেতে পারেন।  তবে আপনার যদি বদহজম জনিত কোন সমস্যা থাকে, তাহলে ভারী খাবার খাওয়ার পরই খেজুর খাবেন না। আপনার যদি ডাইররিয়া সমস্যা থাকে তবে খেজুর এগিয়ে চলাই ভালো।

শিশুদের জন্য খেজুর কতটা উপকারী

খেজুর একটি পুষ্টিকর খাদ্য যা প্রকৃতি থেকে প্রাপ্ত মিঠাই হওয়ার কারণে এটি বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও শিশুদের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে খেজুর সবচেয়ে ভালো। খেজুরে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো শিশুদের বৃদ্ধি, স্বাস্থ্য এবং শরীরের জন্য খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। খেজুরের থাকা ভিটামিন মিনারেল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শিশুদের স্বাস্থ্যর বিকাশ এবং রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ বিভিন্ন জাতের বাদামের পুষ্টিগুণ  উপকারিতা এবং অপকারিতা 

খেজুরের পুষ্টি উপাদানগুলো 

আমরা জানি, খেজুরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং খনিজ উপাদান  রয়েছে যা শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী। খেজুরে যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান আর আর খনিজ উপাদান  রয়েছে, সেগুলো আমরা নিচে বিস্তারিত আলোকপাত করব। 

১০০ গ্রাম খেজুরের পুষ্টি উপাদান ঃ

  • চিনি- ৬৩.৩৫ গ্রাম
  • প্রোটিন- ২.৪৫ গ্রাম
  • শর্করা- ৭৫.০৩ গ্রাম
  • খাদ্য অ্যাঁশ- ৮ গ্রাম
  • স্নেহ পদার্থ- ০.৩৯ গ্রাম
  • ক্যালোরি- ২৭৭ মিলিগ্রাম 

খনিজ উপাদানঃ

  • ক্যালসিয়াম -৩৯ মিলিগ্রাম
  • লৌহ- ১.০২ মিলিগ্রাম
  • পটাশিয়াম - ৬৫৬ মিলিগ্রাম
  • ম্যাগনেসিয়াম- ৪৩ মিলিগ্রাম
  • ম্যাঙ্গানিজ- ০.২৬ মিলিগ্রাম
  • ফসফরাস- ৬২ মিলিগ্রাম
  • জিঙ্ক- ০.২৯ মিলিগ্রাম
  • পানি- ২০.৫৩ মিলিগ্রাম

ভিটামিনের উপাদানঃ

  • ভিটামিন এ- ১০ আন্তর্জাতিক ইউনিট
  • ভিটামিন ই - ০.০৫ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন সি- ০.৪ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি৬ - ০.১৬৫ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন কে- ২.৭ মাইক্রোগ্রাম
  • নায়াসিন(বি২)-১.২৭ মিলিগ্রাম
  • ফোলেট(বি৯)-১৯ মাইক্রোগ্রাম

খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা 

খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে খেজুর খেতে হবে। খেজুর এমন একটি মূল্যবান ফল আসলে না খেলে বোঝা যাবে না। বহু প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ তাদের শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য খেজুর খেয়ে আসছে। নিচে খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা গুলো, চলুন যেনে নেওয়া যাক।

 আরো পড়ুনঃ পাকা কাঁঠালের উপকারিতা এবং অপকারিতা 

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ কোষ্ঠকাঠিন্য সম্পর্কে যাদের ধারণা কম বা জানা নেই তাদের জানার সুবিধার্থে, কোষ্ঠকাঠিন্য হলো একটি রোগ। স্বাভাবিকভাবে একজন মানুষ যদি ৩-৪ দিন পরপর মলত্যাগ করে এবং সেই মল গুলো যদি অনেক শক্ত হয়, তখন তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়ে থাকে। স্বাভাবিক এবং একজন সুস্থ মানুষ সাধারণত দিনে একবার বা একদিন পরপর মলত্যাগ করে থাকে। তাই আপনার যদি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ হয়ে থাকে আপনি খেজুর খেতে পারেন।কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের পেটের বদহজম দূর করে থাকে সাথে কোষ্ঠকাঠিন্যও।

শরীরে শক্তি বৃদ্ধি করেঃ খেজুরে বিভিন্ন পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, প্রোটিন যুক্ত নানান উপাদান রয়েছে। যেগুলো আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে সাহায্য করে থাকে। অনেক সময় আমরা অল্প পরিমাণ কাজ করলেই হাঁপিয়ে যাই বা দুর্বল হয়ে জাই। আর এই দুর্বলতার মূল কারণ হলো দেহের ভিতরে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিনের ঘাটতি থাকা। আপনি যদি নিয়মিত পরিমাণ মত খেজুর খান, তাহলে খুব সহজেই এই ঘাটতি গুলো পূরণ হয়ে যাবে।

হাড় মজবুত করতে সাহায্য করেঃ খেজুর খাওয়ার ফলে আমাদের দেহের হাড়গুলো সাধারণত মজবুত হয়। কেননা খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফসফরাস যা আমাদের শরীরের হাড়কে শক্ত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই ছোটো বড় প্রতিটি মানুষের খেজুর খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

ত্বক উজ্জ্বল করেঃ অনেক সময় দেখা যায় যে, রোদের মধ্যে কাজ করার সময়, বা বাহিরে চলাফেরার সময় আমাদের শরীর কালো হয়ে যায় বা পুড়ে যায়। যা অনেক সময় আমাদের দেখতে খারাপ লাগে। তাই প্রিয় বন্ধুগণ, আপনি যদি আপনার শরীরের উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত খেজুর খেতে হবে। কেননা খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন সি আর এগুলো আমাদের শরীরের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। 

যৌবন শক্তি বৃদ্ধি করেঃ খেজুর যৌবন শক্তির বৃদ্ধি করে থাকে। প্রতিটি মানুষের জন্য খেজুর খাওয়া ভালো। যা যৌন শক্তি বৃদ্ধির সাথে শুক্রাণু ঘন করে এবং শক্তিশালী করে। আপনার সহবাস করার সময় দীর্ঘায়িত করবে তাই নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ আপনার যদি খাবারে হজমের সমস্যা থাকে। তাহলে আমি বলব যে, আপনি নিয়মিত খেজুর খাওয়া শুরু করুন। তাহলে দেখবেন আপনার হজমের সমস্যা গুলো ঠিক হয়ে গেছে। কেননা খেজুর হজম শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে। তাই প্রতিদিন খাবারের ফলের তালিকাযর সাথে খেজুর রাখবেন।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। যা শরীর স্বাস্থ্যের জন্য বড় ধরনের হুমকিস্বর। ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মানুষ অনেক টাকা নষ্ট করে ফেলছে। তাই আপনি যদি ইচ্ছে করেন প্রাকৃতিক খাবার খেজুর খেয়েই প্রতিরোধ করতে পারবেন ক্যান্সার। যেমন খেজুর খাওয়ার ফলে মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সক্ষম। 

দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করেঃ চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে খেজুরের ভূমিকা অপরিসীম। যাদের চোখে দৃষ্টিগত সমস্যা রয়েছে, আপনারা যদি নিয়মিত ভাবে খেজুর খেতে পারেন, তাহলে ধীরে ধীরে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। খেজুরে ভিটামিন এ রয়েছে, যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। 

ওজন বাড়াতে সাহায্য করেঃ আপনি যদি আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে চান, তবে প্রতিদিন নিয়মিতভাবে খেতে পারেন ৪/৫ টা করে খেজুর। এভাবে আপনি যদি খেজুর খেতে পারেন তাহলে এক দুই মাস পর দেখবেন আপনার ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে।  যাদের ওজনের পরিমাণ কম আপনারা স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি খেতে পারেন খেজুর। খেজুরে রয়েছে ক্যালোরি যা ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ খেজুর বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে। আপনি যদি খেজুর খান, তবে আপনার শরীরের খারাপ কোলেস্টরলের  মাত্রা কমাতে শুরু করবে।  এর ফলে আপনার হার্টের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়ে যাবে এবং হার্ট ভালো থাকবে। এছাড়া খেজুর খাওয়ার ফলে, আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। 

খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা 

বিশেষজ্ঞরা বলেন, খেজুর ভেজিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে প্রচুর উপকারিতা পাওয়া যায়। এবং শরীরের অনেক রোগ থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যায়। খেজুর ভিজিয়ে রেখে কেন খাবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক। 

  1. খেজুর ভিজিয়ে রেখে খেলে সহজে হজম হয় 
  2. খেজুরের পুষ্টি নিতে চাইলে খাওয়ার আগে অন্তত ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন, তারপর সকালে উঠে খালি পেটে খেয়ে নিন। 
  3. আপনি যদি নিয়মিত খেজুর ভিজিয়ে রেখে খান তবে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।
  4. খেজুর ভিজিয়ে রাখলে ফাইটিক এসিড দূর হয় এবং এর পুষ্টিগুণ  সহজে শোষণ করে।

খেজুরের অপকারিতা

উপরে খেজুর খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা জেনেছি খেজুরের অপকারিতা সম্পর্কে। আপনারা জানেন যে,সব জিনিসেরই ভালো দিক এবং খারাপ দিক রয়েছে। তেমনি খেজুরেরও উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

  • আপনি যদি বেশি মাত্রায় খেজুর খান তাহলে ওজন বেড়ে যাবে। 
  • অতিরিক্ত পরিমাণ খেজুর খেলে কিডনির সমস্যা হতে পারে
  • অতিরিক্ত পরিমাণ খেজুর খেলে ডায়রিয়া এবং এলার্জি সম্ভাবনা থাকে 
  • খেজুর বেশি মাত্রায় খেলে বদহজম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

খেজুর কোথায় বেশি উৎপাদিত হয় 

খেজুর মূলত আরব দেশগুলোতে বেশি উৎপাদিত হয়ে থাকে। খেজুর গাছে পানি দেওয়ার প্রয়োজন হয় না বলে খেজুর গাছ সাধারণত মরুভূমি অঞ্চলগুলোতে বেশি উৎপাদিত হয়। পৃথিবীতে খেজুর উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত কয়েকটি দেশের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো। 

  • সৌদি
  • মিশর 
  • ইরান
  • ইরাক
  • আরব আমিরাত
  • ওমান
  • লিবিয়া
  • পাকিস্তান 
  • সুদান

খেজুর কত ধরনের হয়ে থাকে এবং কি কি 

বর্তমান সময়ে পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের খেজুর রয়েছে সেগুলোর মধ্য থেকে কয়েকটি খেজুরের নাম নিম্নে উল্লেখ করছি-

  • আজওয়া 
  • মরিয়ম
  • খুদরি
  • মুসকানি
  • সুক্কারি
  • মেডজুল
  • বেরহি
  • আনবারা
  • খালাস
  • ডেইরি
  • সাগি
  • মাবরুম
  • সেফরি
  • ওয়ান্নাহ

গর্ভবতী অবস্থায় খেজুর খেলে কি হয় 

খেজুরের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অপকারিতাও রয়েছে। একজন মা যখন গর্ভবতী হয়ে থাকেন তখন তাকে অনেক দিক থেকে সতর্কতা অবলম্বন করে থাকতে হয় এবং নিজের শরীরের যত্ন নিতে হয় এতে হয় কি গর্ভবতী মা এবং পেটের ভিতরে থাকা বাচ্চা দুজনেই ভালো থাকে।
গর্ভবতী অবস্থায় একজন গর্ভবতী মা যদি ভালো কিছু খায়। তাহলে বাচ্চার শারীরিক গঠন ও মেধা শক্তি বৃদ্ধি পায়। তাই একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য খেজুর খাওয়া বিশেষ উপকারী।

ইফতারের আগে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা 

আমরা মুসলিমরা সাধারণত আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্যই রমজান মাসে রোজা থেকে থাকি। এবং ইফতারের সময় ইফতারের তালিকাতে খেজুর রেখে থাকে মূল কারণ এটি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সালাম এর সুন্নত। এছাড়াও সারাদিন রোজা থাকার কারণে শরীরের দুর্বলতা ঘাটতি পূরণের জন্য খেজুর বিশেষ প্রয়োজনীয় কেননা খেজুর  ছুটি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। 

লেখকের শেষ মন্তব্য

আশা করি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনারা পুরো আর্টিকেলটি পড়ে, খেজুরের উপকারিতা, অপকারিতা, খাবার নিয়ম, গর্ভবতী অবস্থায় খেজুর খেলে কি হয়,খেজুরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান,  খেজুর কোথায় উৎপাদিত হয়, খেজুর কত ধরনের হয় ইত্যাদি বিষয়গুলো সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন। পুরো আর্টিকেলটি পড়ে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url