সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায় - সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা
পোস্ট সূচীপত্রঃ সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায় সম্পর্কে নিচে জানুন
- সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়
- মধু এবং কাঁচা মধু প্রক্রিয়াকরণ
- সরিষা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য
- সরিষা ফুলের মধু খাওয়ার নিয়ম
- সরিষা ফুলের মধুর অপকারিতা
- সরিষা ফুলের মধুর দাম
- সরিষা ফুলের ক্রিম মধু
- শীতকালে কি সরিষা ফুলের মত জমে যায়
- সরিষা ফুলের মধুর জমে যায় কেন
- লেখকের শেষ কথা
সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়
সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায় সম্পর্কে জানার প্রায় প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগলে সার্চ করে থাকেন। সরিষা ফুলের মধু চিনতে প্রথমে আপনাকে কোন ফুলের মধুগুলো কোন কোন এলাকায় উৎপাদন হয় এবং মধুর রং স্বাদ, ঘ্রাণ,ঘনত্ব কেমন হয় জমে যায় কিনা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি এই তথ্যগুলো সম্পর্কে যত বেশি পরিমাণ জানতে পারবেন বা বুঝতে পারবেন,
আপনি ততই খাঁটি মধু সম্পর্কে জানতে পারবেন বা চিনতে পারেন। আমরা মৌ খামারিদের কাছ থেকে সঠিক তথ্য নিয়ে জানতে পারি যে,খাঁটি মধু বা ভেজাল মধু চেনার ঘরোয়া কোন পরীক্ষা পদ্ধতি নেই। আমরা ঘরোয়া পদ্ধতি বলতে বুঝাতে চাচ্ছি, চুন পানি,আগুন, ফ্রিজিং পরীক্ষা। আসলে এসব পরীক্ষা করে খাঁটি মধু চেনা যায় না যদি চেনা যেত তাহলে এত ভেজাল মধু পাওয়া যেত না।
আসলে এগুলো সঠিক পদ্ধতি নয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আলাদা আলাদা বিভিন্ন মধু ফুলের চাষ হয় এর মধ্যেও সবচেয়ে জনপ্রিয় চার প্রকারের মধু। এই চার প্রকার মধু গুলোর মধ্যে হচ্ছে, সরিষা ফুলের মধু, কালোজিরা ফুলের মধু,নিচু ফুলের মধু, সুন্দরবনের মধু। আমরা আজকে সরিষা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করব এবং অন্যান্য মধু গুলো নিয়েও আলোচনা করব।
মধু এবং কাঁচা মধু প্রক্রিয়াকরণ
আমরা জানি সাধারণত মৌমাছি গুলো মধু তৈরি করে মৌচাকে জমা রাখে আর সেই মধুই হচ্ছে কাঁচা মধু "র"হানি।সেটা গ্রাম গঞ্জের হাতে চাক কাটা মধুগুলোই হোক বা বাক্সেরর ভিতরে পোষা মৌমাছিই হোক । এই দুই প্রকার মধুগুলো খাঁটি হয় বা খাটি মধু।বাজারে যে মধুগুলো পাওয়া যায় এর বেশিরভাগ মধুই প্রক্রিয়াজাত করন মধু। কাঁচা মধু এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ
মধুর মধ্যে অনেক পার্থক্য কম বা বেশি হতে পারে। মধু সাধারণত গরম করে প্রক্রিয়াজাত করা হয়। আর এই মধু গরম করলে মধুর উপকারিতা নষ্ট হয়ে যায় এবং অনেক সময় ক্ষতিকর হতে পারে। তাই আমাদের মধু খেতে হলে, অবশ্যই সব সময় চেষ্টা করতে হবে ভালো মানের কাঁচা মধু খাওয়ার জন্য।
সরিষা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য
- বিভিন্ন ধরনের ফুলের মধু রয়েছে, তবে সরিষা ফুলের মধুতে সাধারণত সরিষার ঘ্রাণ পাওয়া যায়।
- সরিষা ফুলের মধুর ঘনত্ব অনেক সময় কম বা বেশি হতে পারে।
- সরিষা ফুলের মধু যদি পাতলা হয় তবে ফেনা হতে দেখা যায়। আর অনেক সময় সরিষা ফুলের মধুর ঘনত্ব বেশি হলেও তারপরেও অনেক সময় সামান্য ফেনা হতে পারে।
- সরিষা ফুলের মধু প্রায় সারা বছরই জমে থাকে। সরিষা ফুলের মধু ঘন হোক বা পাতলা হোক ঘন পাটনা সম্পূর্ণ নির্ভর করে তাপমাত্রার উপরে। অনেক সময় বেশিরভাগ মধু জমে সাদা হয়ে যেতে পারে। যেটা ক্রিমের মত দেখা যেতে পারে।
- সরিষা ফুলের মধু জমে যাওয়ার ফলে অনেক মানুষ রয়েছেন যাদের কাছে পছন্দের আবার জমে যাওযার কারণে অনেক জনের কাছে অপছন্দের কারণও হতে পারে।
- সরিষা ফুলের মধু দেখতে সাধারণত লাইট রঙের হয়। তবে সরিষা ফুলের মধু জমে যায় বলে সাদা রঙের হয়ে যায়।
সরিষা ফুলের মধু খাবার নিয়ম
উপরে সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায় জেনেছেন, আমরা জানি মধু একটি উৎকৃষ্ট মানের সুস্বাদু খাবার। মধু খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষ পাওয়া বড়ই কঠিন। মধুতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকায় মধু ঔষধি হিসেবেও খাওয়া যায়। সাধারণত মধু খাওয়ার জন্য বাধ্যতামূলক কোন নিয়ম কানুন নেই। তবে দের গঠন ও হজম প্রক্রিয়ার উপনির্ভর করে সঠিকভাবে মধু খাওয়া উচিত।
সরিষা ফুলের মধু জেলি হিসেবে
সরিষা ফুলের মধু আপনি জেলি হিসেবে খেতে পরবেন। সরিষা ফুলের মধু অনেক সময় দেখা যায় জমে গিয়ে থাকে এবং তখন সাদা রং দেখায়। সরিষা ফুলের মধু জেলির মতো করতে আপনাকে কোন প্রকার চাপ প্রয়োগ করার প্রয়োজন হবে না। প্রাকৃতিকভাবেই সাধারণত সরিষা ফুলের মধু জেলিতে পরিণত হয়। সরিষা ফুলের মধু জেলি হিসাবে রুটি দিয়েও খাওয়া যায়।
সরিষা ফুলের মধু সর্বত হিসাবে খাওয়া যায়
লেবুর রস এবং কুসুম গরম পানির সাথে সরিষা ফুলের মধু মিশিয়ে শরবত বানানো যায় এবং সেই সর্বত অনেকটা সুস্বাদু হয়। সরিষা ফুলের মধু সুস্বাদু পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে। সরিষা ফুলের মধু আপনার শরীরের মেদ এবং শরীরের বাড়তি ওজন কমানোর জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
চিনির বিকল্প হিসেবে সরিষা ফুলের মধু
চিনির বিকল্প হিসাবে আপনি সরিষা ফুলের মধু খেতে পারবেন। সরিষা ফুলের মধু শরীর স্বাস্থ্যর জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও চিনিতে অনেক সময় দেখা যায় কেমিক্যাল মিশিয়ে থাকে কিন্তু মধুতে এমনটা হয় না। সেজন্য ঝুকির সম্ভাবনাটাও নেই। এছাড়াও যদি মিষ্টির দিক দিয়ে বিবেচনা করা হয়, তাহলে চিনির চেয়ে মধুতে মিষ্টির পরিমাণ বেশি রয়েছে।
দুধের সাথে সরিষা ফুলের মধু
সরিষা ফুলের মধু আপনি যদি দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন, তাহলে আপনার শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী পেতে পারেন। এছাড়াও যাদের শরীর দুর্বল এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভোগে তাদের জন্য দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়ার জন্য ডাক্তার-গণ পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা
সরিষা ফুলের মধুর প্রচুর উপকারিতা রয়েছে, যেগুলো সম্পর্কে প্রায় অধিকাংশ মানুস ধারণা রাখেন না। সরিষা ফুলের মধু শরীর স্বাস্থ্যর জন্য একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের নাম। চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা সম্পর্কে।
কপ দূর কর করে
সরিষা ফুলের মধু আপনার ঠান্ডা জনিত সমস্যার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পারন করে থাকবে। সরিষার যে পরিমাণ ঝাঁজ রয়েছে সেটা আপনার সর্দি এবং কাশির জন্য ভালো উপকারিতা পেতে পারেন। মধু সেই প্রাচীনকাল থেকেই কফ সমস্যা সমাধানের ওষুধ হিসাবে কাজ করে। আপনি যদি সরিষা ফুলের মধু খান অথবা বুকে মাখা হয় তাহলে ঠান্ডায় সমস্যা অনেকটা দূর হয়ে যায়। সরিষা ফুলের মধু কপ নিরাময়ক ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে
সরিষা ফুলেন মধু রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে থাকে। আপনি যদি নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের রক্ত পরিষ্কার থাকবে এবং আপনার রক্তের উপাদান বিন্যাসগুলো নিয়ন্ত্রণ করে স্বাভাবিকভাবে রক্ত চলাচল করবে। সরিষা ফুলের মধু উচ্চ রক্তচাপ এবং রক্তজনিত সমস্যার নিরাময়ী হিসেবে কাজ করে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
সরিষা ফুলের মধু খাওযার ফলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। এছাড়া আপনি যখন সরিষা ফুলের মধু খাবেন তখন আপনার পেটের ভিতর থাকা গ্যাস গুলো বের করে দিবে এবং হজম শক্তির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
সরিষা ফুলের মধুতে প্রাকৃতিকভাবে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে । আপনি যদি প্রতিনিয়ত পরিমাণমত সরিষা ফুলের মধু খেতে পারেন, তাহলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং এনার্জি বুস্ট হবে।
রক্তনালী সমস্যা দূর করে
আপনি যদি সরিষা ফুলের মধুর সাথে কালোজিরা মিশে খান তাহলে রক্তনালীর বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এতে আপনার শরীরের রক্ত চলাচলের অনেক উন্নতি হবে। মধু খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
ঔষধ গুণসমৃদ্ধ সরিষা ফুলের মধু
সরিষা ফুলের মধু সেই প্রাচীন যুগ থেকেই ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই ধারণা রাখি না। তাই প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণ আমাদের মধু খাওয়া উচিত।
সরিষা ফুলের মধুর অপকারিতা
সরিষা ফুলের মধুর অনেক উপকারিতা থাকলেও সাধারণত তেমন উল্লেখযোগ্য কোন অপকারিতা নেই। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাদের পরিমাণের তুলনায় অতিরিক্ত পরিমাণ খান সেক্ষেত্রে আপনার কিছুই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিঃ সরিষা ফুলের মধু আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষ করে আপনি যদি মধু গরমকালে খেয়ে থাকেন।
গা-গোলানো বা বমি বমি ভাব হতে পারেঃ কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিমাণ মধু খাওয়ার ফলে ভাব দেখা যায়। তাই প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়।
ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনাঃ আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে মধু খেয়ে ফেলেন থেকে তো আপনার ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্যঃ আপনারা যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তাদের ক্ষেত্রে মধু খাওয়া নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত এমনকি চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া উচিত। কেননা মধু খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
সরিষা ফুলের মধুর দাম
সরিষা ফুলের মধুর দাম সাধারণত নির্ভর করে মধুর মানের উপরে। তাই আপনি কেমন মানের মধু নিবেন সেটার উপরে দাম নির্ধারিত হয়ে থাকে। সরিষা ফুলের মধুর দাম সাধারণত যেমন হয়।
- ৫০০ গ্রাম= ২৫০ টাকা
- ১ কেজি= ৫০০ টাকা
সরিষা ফুলের ক্রিম মধু
সরিষা ফুলের ক্রিম মধু কেমন সে সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। ক্রিম মধু সরিষা ফুল থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। এই মধু সাধারণত প্রাকৃতিক ভাবেই জমে সাদা রং আকার ধারণ করে থাকে। সাধারণত মধুর ঘনত্ব এবং তাপমাত্রার উপরে নির্ভর করে জমে গিয়ে থাকে। আপনাদের সুবিধার্থে ক্রিম মধুর কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো।
ক্রিম মধুর রংঃ সরিষা ফুলের ক্রিম মধু রং জমে সাধারণত সাদা হয়ে যায়।
স্বাদ ও ঘ্রাণঃ ক্রিম মধুর স্বাদ ও ঘ্রাণ অনেকটা সরিষা ফুলের সাথে মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
ঘনত্বঃ মধুর ঘনত্ব অনেক সময় কম বা বেশি হতে পারে, তবে মধুর জমে গেলে ক্রিমের মতো অনেকটা জমে যায়। তবে সরিষা বলে ক্রিম মধু অনেক সুস্বাদু হয়। সরিষা ফুলের ক্রিম মধু শরীর স্বাস্থ্য জন্য খুবই উপকারী। সরিষা ফুলের ক্রিম মধুতে ব্যাকটেরিয়া বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
শীতকালে কি সরিষা ফুলের মত জমে যায়
সরিষা ফুলের মধুতে আপনি প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্য উপকারিতা পাবেন। তবে সরিষা ফুলের মধু শীতকালে জমে গিয়ে থাকে। তবে এটা প্রাকৃতিক ভাবে জমে যায়। জমার ফলে মধুর মানের উপর কোন প্রকার প্রভাব পড়ে না। সরিষা ফুলের মধুতে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ থাকায় ঠান্ডা আবহাওয়াতে এই মধুটির জমে যায়। তবে সরিষা ফুলের মধুর জমে গেলেও ঘি এর মত দেখতে হয় এবং এটি নরম প্রকৃতির হয়।
সরিষা ফুলের মধুর জমে যায় কেন
অধিকাংশ মানুষের জানার আগ্রহ থাকে যে,সরিষা ফুলের মধু জমে যায় কেন। সরিষা ফুলের মধু জমে যাওয়া অন্যতম একটি কারণ হলো সরিষা ফুলের মধুতে প্রচুর পরিমাণে গ্লকোজ থাকে সেজন্য। সাধারণত শীতকালে আবহাওয়া ঠান্ডা থাকায় সরিষা ফুলের মধুটি দ্রুত দ্রুত জমে যায়। তবে সরিষা ফুলের মধু জমে গেলেও এই মধুর মানের উপরে কোন প্রভাব পরে না।
লেখকের শেষ কথা
উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায় কি, সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা ,সরিষা ফুলের মধু খাওয়ার উপায়, সরিষা ফুলের মধু কিভাবে প্রক্রিয়াকরণ করবেন, সরিষা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য, সরিষা ফুলের মধুর অপকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন।
সরিষা ফুলের মধু শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী তাই আপনি নিয়মিত ভাবে খেতে পারেন সরিষা ফুলের মধু। সরিষা ফুলের মধু খাওয়ার তেমন অপকারিতা নেই। তাই নিয়মিত খেতে পারেন এই মধু।
মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url