সরকারিভাবে বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যাওয়ার উপায় জানুন
আপনি কি কম খরচে রোমানিয়া যেতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে সরকারিভাবে যেতে হবে। আজকে আমরা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে সরকারিভাবে রোমানিয়া যাওয়ার উপায় এবং যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানাবো।
রোমানিয়া দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশ। রোমানিয়ার অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হলো কৃষি, শিল্প এবং পর্যটন কেন্দ্র। এই দেশ সেনজেনভুক্ত একটি দেশ। আপনি যদি রোমানিয়াতে যান, তাহলে পাবেন উন্নত জীবনযাত্রার মান এবং উচ্চ বেতনের চাকরির সুযোগ।আপনি যদি কম খরচে রোমানিয়া যেতে চান,তাহলে অবশ্যই সরকারিভাবে যেতে হবে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ সরকারিভাবে রোমানিয়া যাবার উপায় সম্পর্কে জানতে পড়ুন।
- সরকারিভাবে রোমানিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৪
- রোমানিয়া যেতে কি কি লাগে জানুন
- রোমানিয়া যেতে কত বয়স লাগে জানুন
- রোমানিয়াতে যেতে কত দিন সময় লাগে ২০২৪
- রোমানিয়ার ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা
- রোমানিয়া টাকা থেকে বাংলাদেশ টাকা বিকাশে
- রোমানিয়ার মুদ্রার নাম কি জানুন
- রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে
- রোমানিয়াতে কাজের বেতন কত
- লেখকের শেষ মন্তব্য
আপনি ইউরোপের দেশ রোমানিয়াতে বাংলাদেশ্তহেকে সবচেয়ে কম খরচে যেতে পারবেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে ইউরোপের দেশ রোমানিয়ায় অসংখ্য মানুষ যাচ্ছে। ইউরোপের দেশ হওয়ায় আপনি জীবন যাত্রার উন্নত মান পাবেন এবং কাজের বেতনের পরিমাণ বেশি পাবেন এবং সুযোগ সুবিধাগুলো বেশি পাবেন। তাই অসংখ্য মানুষ রোমানিয়া যাওয়ার প্রতি
ঝুকছে।আপনি কম খরচে রোমানিয়া যেতে চান তাহিলে সরকারিভাবে যেতে হবে। আর যদি দালাল ধরে যান তাহলে আপনার খরচের পরিমাণ বেশি পড়বে এবং জীবনের ঝুঁকি থাকবে। তাই সরকারিভাবে কিভাবে যাবেন বিস্তারিত ভাবে নিচে জানুন।
সরকারিভাবে রোমানিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৪
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর, প্রচুর পরিমাণে মানুষ উন্নত জীবনের আশায় রোমানিয়াতে যাচ্ছে। আপনি যদি সরকারি ভাবে রোমানিয়াতে যেতে পারেন তাহলে আপনার খরচের পরিমাণ খুবই কম হবে। আপনি যদি সরকারিভাবে রোমানিতে যান, বেশিরভাগ খরচ সাধারণত কোম্পানিগুলো বহন করে থাকে। এজন্য আপনি অল্প খরচে রোমানিয়াতে যেতে পারবেন।
রোমানিয়া সরকারের মাধ্যমে ওই দেশের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে। যদি সরকারিভাবে রোমানিয়া যেতে চান। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে বাংলাদেশ সরকারের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট "বোয়াসেলে" সব সময় নজর রাখতে হবে। বোয়াসেল এর মাধ্যমে সরকারিভাবে বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছার
বিভিন্ন দেশে শ্রমিক পাঠানো হয়। বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট "বোয়াসেল" শ্রমিক নিয়োগের জন্য সার্কুলার প্রকাশ করে থাকে। রোমানিয়া সরকারের মাধ্যমে কোম্পানিগুলো যখন নিয়োগের সার্কুলার প্রকাশ করবে, সে সময় আপনাকে আবেদন করতে হবে। আপনার আবেদনটি যাচাই-বাছাই করে রোমানিয়া কোম্পানি থেকে লোক এসে আপনার সাক্ষাৎকার
গ্রহণ করবে। সাক্ষাৎকার অবশ্যই আপনাকে ভালো করতে হবে। তারপরে আপনার ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আপনারা যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে রোমানিয়া যাবেন। অবশ্যই আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট লাগবে। এরপর আপনার রোমানিয়া যেতে প্রয়োজনীয়, যে কাগজপত্র গুলো লাগবে সেগুলো সংগ্রহ করে রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট
ভিসার জন্য চূড়ান্তভাবে আপনাকে আবেদন করতে হবে। রোমানিয়া কর্তৃপক্ষ কিংবা দূতাবাস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিতে পারে, আবার রিজেক্ট করেও দিতে পারে। আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অনুমোদন পান তাহলে সহজেই রোমানিয়াতে যেতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আপডেট তথ্য জানুন ২০২৪
রোমানিয়া যেতে কি কি লাগে জানুন
রোমানিয়াতে মানুষ বিভিন্ন ধরনের উদ্দেশ্য নিয়ে যায়। এর উদ্দেশ্যে অনুযায়ী ভিসা ক্যাটাগরি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী কাগজপত্রগুলো আলাদা আলাদা প্রয়োজন হয়। তবে ভিসার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ একই ধরনের কাগজপত্র লাগে। আপনি যদি রোমানিয়া যেত চান, তবে কিছু আবশ্যিক কাগজপত্র প্রয়োজন পড়বে। এগুলো না থাকলে আপনার
আবেদনটি সম্পূর্ণ হবে না রিজেক্ট হয়ে যাবে। তাই আপনাকে জানতে হবে রোমানিয়া যেতে কি কি কাগজপত্রগুলো লাগে সে সম্পর্কে। এ বিষয়গুলো যদি আপনি না বুঝতে পারেন। তাহলে অবশ্যই অভিজ্ঞ লোকের সাথে পরামর্শ করবেন বিশেষ করে যারা রোমানিয়াতে থাকে।আশাকরি রোমানিয়া যেতে কি কি লাগে সে সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেয়েছেন। আপনাদের জানার
সুবিধার্থে রোমানিয়া যেতে কি কি কাগজপত্রগুলো লাগে সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো।
- আপনার বৈধ পাসপোর্ট
- পূরণকৃত আপনার ভিসা আবেদন ফরম
- আপনার কাজের দক্ষতা সার্টিফিকেট
- আপনার কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ
- ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার সার্টিফিকেট (আবশ্যিক নয়)
- আপনার মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
- আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র
- পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- অন্যান্য সহায়ক কাগজপত্রগুলো
উপরোক্ত এই কাগজপত্রগুলো রোমানিয়াতে যাওয়ার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই কাগজগুলো সবসময় আপনার সংগ্রহে রাখবেন। কেননা আবেদন ফরমে যদি কোন কিছু অসম্পূর্ণ থাকে। তাহলে আপনার ভিসাটি রিজেক্ট হয়ে যেতে পারে। তাই এই বিষয়টি নজর দিবেন।
আরো পড়ুনঃ অস্টেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ যেভাবে আবেদন করবেন
রোমানিয়া যেতে কত বয়স লাগে জানুন
আপনি যদি রোমানিয়াতে যেতে চান তবে আপনার বসসসীমা নেই। তবে আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে রোমানিতে যেতে চান। তবে আপনার বয়স ১৮ থেকে ২১ বছর হলে সবচেয়ে ভালো হয়। এছাড়া যারা অন্যান্য যেমন চিকিৎসা ও ভিজিট ভিসাতে যেতে চান তাদের জন্য বয়সের কোন সীমা নেই।রোমানিয়া যেতে অপ্রাপ্ত বয়স্কদের অবশ্যই অভিভাবকের অনুমতি
লাগবে। এছাড়া অভিভাবকের সাথে ভ্রমণ করলে আপনাকে জন্মসনদ অনুবাদ এবং নোটরাইজড প্রদান করতে হবে। এছাড়া আপনি যদি অভিবাবকের সাথে ভ্রমন না করেন, তাহলে অবশ্যই অপ্রাপ্তবয়স্কদের নোটরাইরাজ অনুমতি পত্র সাথে যোগাযোগের তথ্যগুলো দিতে হবে।
আরো পড়ুনঃ দুবাই ক্লিনার ভিসা নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ২০২৪
রোমানিয়াতে যেতে কত দিন সময় লাগে ২০২৪
রোমানিয়া যেতে কতদিন লাগবে সেটা নির্ভর করবে সাধারণত আপনার পরিবহনের ব্যবস্থার উপর। আপনি যদি সরকারি-বেসরকারি এবং দালালের মাধ্যমে যান। তাহলে সময়ের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যাবে। বৈধভাবে সরকারি এবং বেসরকারিভাবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে রোমানিয়া যেতে যে সময় লাগে, সেগুলো নিচে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হলো পড়ুন।
- আপনি যদি বিমানের মাধ্যমে যান তাহলে আনুমানিক প্রায় ১০ ঘণ্টা সময় লাগবে।
- আপনি যদি জাহাজের মাধ্যমে যান তাহলে আপনার আনুমানিক প্রায় সময় লাগবে১০ দিন।
- আপনাদের স্থল যান পরিবহনের মাধ্যমে চেতে চান, তাহলে আনুমানিক প্রায় ৭ দিন সময় লাগবে
আপনি যদি অবৈধভাবে রোমানিয়াতে যেতে চান তবে কত সময় লাগবে, সেটা নির্ভর করবে সম্পূর্ণ আপনার উপর এবং দালালের উপর। দালাল সাধারণত বিভিন্ন ধরনের মাধ্যমে নিয়ে থাকে এজন্য কত সময় লাগতে পারে, সেই সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেওয়া যায় না। তবে আনুমানিকভাবে যদি বলি কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাসও লেগে যেতে পারে। আপনারা
কখনো অবৈধভাবে রোমানিয়াতে যাবেন না কেননা রোমানিয়াতে অবৈধভাবে যাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিপদজনক। আমি আবারও বলছি আপনারা কখনোই যাবেন না। কেননা অবৈধপথে আপনি যদি রোমানিয়াতে যান। আপনার যাত্রাপথে বিভিন্ন জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন।এমনকি আপনার যাত্রাপথে মৃত্যুও হতে পারে। তাই আপনি সরকারি বৈধভাবে রোমানিয়াতে
যাওয়ার উপায় গুলো ভালোভাবে জেনে নিবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আরো পড়ুনঃ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসী শ্রমিকদের কোন কাজের চাহিদা ও বেতন বেশি
রোমানিয়ার ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা
রোমানিয়া ইউরোপের একটি উচ্চ আয়ের দেশ। বাংলাদেশ থেকে আপনি খুব সহজেই রোমানিয়া যেতে পারবেন। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ভবিষ্যৎ কথা চিন্তা করে অনেকেই রোমানিয়া পাড়ি জমাচ্ছেন। রোমানিয়া একটি সুন্দরতম দেশ এবং সেখানে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে অনেক মানুষ গিয়ে থাকেন। রোমানিয়াতে যেভাবে যান না কেন সেদেশের টাকার মান সম্পর্কে জ্ঞান রাখা উচিত।
আপনাদের বোঝার জন্য নিচে দেওয়া হল
রোমানিয়া ১ ইউরো সমান= বাংলাদেশের ২৩ টাকা ৪১ পয়সা।
রোমানিয়া ৫০০ টাকা সমান= বাংলাদেশে ১১,৬৯৯.৬৯ টাকা
রোমানিয়া ১,০০০ টাকা সমান= ২৩,৩৯০.৯২ টাকা
রোমানিয়া টাকা থেকে বাংলাদেশ টাকা বিকাশে
অনেক প্রবাসী ভাইয়েরা রয়েছেন যারা, টাকা একচেঞ্জ করার ক্ষেত্রে বিকাশ মাধ্যমটি ব্যবহার করেন। এবং টাকা এক্সচেঞ্জ করে বিকাশের মাধ্যমে রোমানিয়া থেকে বাংলাদেশ টাকা পাঠিয়ে থাকেন। তবে বর্তমানে টাকা এক্সচেঞ্জ করে বাংলাদেশের বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর অনেকটা খরচ হয়ে যায়। যা প্রবাসী ভাইদের কাছে একটু কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। রোমানিয়া
থেকে বাংলাদেশের বিকাশে টাকা পাঠালে, কত টাকা খরচ হয় তা আসলে নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। কেননা বিকাশ এজেন্সি গুলো তাদের পরিবর্তন করে থাকে। তবে আপনি বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর পূর্বে বিকাশ এজেন্সির সেই রেটগুলো অবশ্যই জেনে নিবেন।
আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া কোন কাজের বেতন ও চাহিদা বেশি জানুন
রোমানিয়ার মুদ্রার নাম কি জানুন
রোমানিয়ার মুদ্রার নাম হল ইউরো। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত সকল সদস্য দেশগুলোর প্রচলিত একটি মুদ্রার নাম হচ্ছে ইউরো। বর্তমানে রোমানিয়া একটি সেনজেনভুক্ত দেশ। রোমানিয়ার নাগরিকরা ভিসা পাসপোর্ট ছাড়াই সেনজেনভুক্ত ২৭ টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা ও বেতন বেশি জানুন
রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে
রোমানিয়াতে আপনি কিভাবে যাবেন তার ওপর নির্ভর করে আপনার খরচ হবে। আপনার বিভিন্ন ভিসা নিয়ে যেতে পারেন। যেমনঃ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা এবং বিজনেস ভিসা ইত্যাদি। আপনার প্রতিটা ভিসার ক্ষেত্রে খরচ ভিন্ন রকম হবে। আপনি যদি সরকারিভাবে রোমানিয়া যেতে পারেন, তাহলে আপনার খরচের পরিমাণ খুবই কম হবে। সে ক্ষেত্রে
আপনার খরচের পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা। তবে আপনি যদি বেসরকারিভাবে কোন দালাল বা এজেন্সির মাধ্যমে জান, তাহলে আপনার খরচ হবে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। এছাড়া অন্যান্য খরচের উপর ভিত্তি করে খরচ কম বেশি হতে পারে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। তবে রোমানিয়াতে দালালের মাধ্যমে গেলে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এমনকি আপনার যাত্রার পথে
মৃত্যু হতে পারে। তাই রোমানিয়াতে সরকারি ভাবে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
রোমানিয়াতে কাজের বেতন কত
রোমানিয়াতে বর্তমানে যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে মাসিক বেতন ৬০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়। আর যদি কাজের দক্ষতা থাকে তাহলে বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। রোমানিয়াতে মূলত কাজের দক্ষতার উপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় এবং বেতনের পরিমাণ বেশি হয়। আপনার যদি কাজের উপরে বেশি দক্ষতা থাকে তাহলে
আপনার বেতন প্রায় দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে। আপনি যদি অধিক বেতন পেতে চান এবং কাজের উপর দক্ষতা থাকে, তাহলে রোমানিয়ার ভাল কোম্পানিগুলোর সাথে যোগাযোগ করুন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনারা জানতে পারলেন যে, সরকারিভাবে রোমানিয়া যাওয়ার উপায়, নিয়ে যেতে কি কি কাগজপত্র গুলো লাগে, রোমানিয়া যেতে কত বয়স লাগে এবং কতদিন লাগে ইত্যাদি সে সম্পর্কে। আশা করি আর্টিকেলটি পরে বুঝতে পেরেছেন। আপনারা যারা উন্নত জীবনের আশায় রোমানিয়াতে যেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই সরকারিভাবে যাবেন।
এতে আপনার খরচের পরিমাণটা কম হবে। জীবনের ঝুঁকি কম থাকবে। তাছাড়া আপনি যদি বেসরকারিভাবে দালালের মাধ্যমে যান তাহলে খরচের পরিমাণ বেশি পড়বে। এবং জীবনের ঝুঁকি থাকবে এমনকি যাত্রাপথে মৃত্যুও হতে পারে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url