ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা করতে কি কি লাগে
ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা করতে কি কি লাগে, সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের মানুষ টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা নিয়ে দেশটিতে যায়।
অধিকাংশ মানুষ জানে না ভারতের ভিসা করতে কি কি লাগে। ভিসা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য
জানতে নিচে জানুন।
ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা করতে কি কি লাগবে,ভারতের ভিসার আবেদন, প্রয়োজনীয়
কি কি কাগজপত্র লাগবে, সে সম্পর্কে জানতে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত
পড়ুন। আপনাদের সকল ভিসা সম্পর্কিত যাবতীয় প্রশ্নের উত্তরে পাশাপাশি জানতে পারবেন
আবেদন প্রক্রিয়া।
পোস্ট সূচীপত্রঃ ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা জানতে পড়ুন
- ভারতের ভিসার জন্য আবেদন
- ভারতের টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি লাগে
- ভারতের মেডিকেল ভিসা করতে কি কি লাগে
- ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে
- ভারতের টুরিস্ট ভিসা পেতে কতদিন লাগে
- ভারতের মেডিকেল ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে
- ভারতের দূতাবাস বাংলাদেশের কোথায় কোথায় রয়েছে
- ভারতের টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ
- ভারতের টুরিস্ট ভিসা খরচ
- ভারতের মেডিকেল ভিসার খরচ
- ভারতের টুরিস্ট ভিসা আপডেট
- ভারতীয় টুরিস্ট ই-ভিসা কত ধরনের
ভারতের ভিসার জন্য আবেদন
ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা, আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আপনাকে
অনলাইনে ভারতের ভিসা আবেদন করার আগে প্রয়োজনীয় যে কাগজপত্রগুলো লাগবে সেগুলো
অবশ্যই সংগ্রহ করে রাখতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো আপনার সংগ্রহে থাকলে ভারতে
টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা আবেদন করতে পারবেন। আবেদন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন
করার পর, আপনাকে ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য ভারতের দূতাবাসে যোগাযোগ করতে
হবে। অনেকেই জানেন না যে, বাংলাদেশের ভারতের দূতাবাস পাঁচটি রয়েছে। আপনি চাইলে
আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি অফিসে গিয়ে সাক্ষাৎকার দিতে পারেন। প্রতিটি বিভাগে
প্রায় ভারতের আইভ্যাগ রয়েছে। আপনাকে সেখানে গিয়ে আপনার আবেদনটি দাখিল করতে
হবে।আপনাকে প্রথমে আপনার উপযুক্ত ভিসা ক্যাটাগরির জন্য অনলাইনে ই-ভিসা
আবেদন করে আপনাকে ভিসা প্রসেসিং ফি অনলাইনের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। আপনি
আইভ্যাক ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করে আবেদন প্রক্রিয়াটি অনলাইনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ
করতে পারবেন।ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা করতে কি কি লাগে নিচে পড়লে জানতে পারবেন।
ভারতের টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি লাগে
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর টুরিস্ট ভিসায় প্রচুর মানুষ ভারতে যায়। তবে যারা নতুন যেতে আগ্রহী,টুরিস্ট ভিসা নিয়ে তারা অনেকে জানতে চান যে, ভারতের টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি কাগজপত্র লাগে। আপনাদের সুবিধার্থে ভারতের টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি লাগে সেগুলো নিচে দেওয়া হল।
- আপনার পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস এবং দুই পৃষ্ঠা খালি থাকতে হবে)
- আপনার সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদ
- আপনার বিদ্যুৎ বিলের কাগজ
- আপনার আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ হিসেবে আপনার কমপক্ষে ১৫০ ডলার বেশি মুদ্রা দেখাতে হবে।
- আপনার টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে।
- আপনি যদি চাকরিজীবী হন, তবে পেশার প্রমাণ হিসেবে নিয়োগ কর্তার চিঠি লাগবে।
- শিক্ষার্থী হলে অবশ্যই আপনার স্টুডেন্ট আইডি কার্ড লাগবে
- অনলাইন ভিসা আবেদন পত্র লাগবে
ভারতের মেডিকেল ভিসা করতে কি কি লাগে
ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা করতে কি কি লাগে উপরে টুরিস্ট ভিসা করতে কি লাগে সেটা জেনেছি এখন জানবো মেদিকেল ভিসা সম্পর্কে। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রায় অসংখ্য মানুষ যারা চিকিৎসার জন্য ভারতের যায়/যেতে
চায়। তাদের ভিতরে অনেকে জানতে চান যে, ভারতের মেডিকেল ভিসা করতে কি কি
কাগজপত্রগুলো লাগে। আপনাদের সুবিধার্থে কি কি কাগজপত্র লাগবে সে সম্পর্কে তুলে
ধরা হলো।
- আপনার পাসপোর্ট লাগবে
- আপনার দুই কপি রঙিন ছবি লাগবে
- জাতীয় পরিচয় পত্র লাগবে
- বাংলাদেশের যেকোনো স্বীকৃত হাসপাতাল থেকে চিকিৎসক কর্তৃক সুপারিশ লাগবে।
- অনলাইনে ভিসা আবেদনপত্র লাগবে
- আপনার আবাসনের প্রমাণপত্র লাগবে/ বিদ্যুৎ বিলের কাগজ
ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে
ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা করতে বা ভারতের ভিসা করতে বাংলাদেশি নাগরিকদের কোন ভিসা আবেদন ফি লাগেনা। কিন্তু অবশ্যই
আপনাকে ভিসা প্রসেসিং ফি পরিশোধ করতে হবে। বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য প্রসেসিং ফি
৮০০ টাকা। এই টাকা আপনাকে ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। সেজন্য আপনার একটু,
কিছুটা খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে আপনার যদি দালালের মাধ্যমে ভারতের
ভিসা করেন।
তাহলে আপনার খরচের পরিমাণ বেশি পড়বে সেটা ২,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাগতে
পারে। তাহলে কিভাবে প্রসেসিং করবেন অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন। ভিসা প্রসেসিং এর
ক্ষেত্রে আপনি যদি একটু কিছু বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করেন। তাহলে অল্প টাকাতেই
কাজটা কমপ্লিট করতে পারবেন। ভারতের টুরিস্ট ভিসা পেতে কতদিন লাগে জানতে নিচে পড়ুন।
ভারতের টুরিস্ট ভিসা পেতে কতদিন লাগে
ভারতের টুরিস্ট ভিসা পেতে কতদিন লাগে লাগে সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। বাংলাদেশের ভ্রমণপ্রিয় প্রায় অসংখ্য মানুষ আছেন, যারা তাদের অবসর সময় কাটানোর
জন্য ভারতে ঘুরতে যান। ভারতের টুরিস্ট ভিসা আবেদন করার পর, ভারতের টুরিস্ট ভিসা
পেতে কত দিন লাগে, সে সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন।
আপনি যখন
ভারতের ভিসার জন্য আবেদন করবেন, তখন অবশ্যই আপনাকে একটা ডকুমেন্ট দেওয়া
হবে। দেখবেন সেই ডকুমেন্টটিতে পাসপোর্ট কালেকশন এর জন্য সময় দেওয়া রয়েছে।
ভারতের টুরিস্ট ভিসা পেতে বর্তমানে আপনার ৫ থেকে ১৫ দিন সময় লাগতে পারে। আপনাকে
একটুর জন্য হলেও অপেক্ষা করতে হবে। ভারতের মেডিকেল ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগতে পারে নিচে দেখুন।
ভারতের মেডিকেল ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে
বাংলাদেশ থেকে প্রায় হাজার হাজার মানুষ প্রতিবছর মেডিকেল ভিসা নিয়ে, ভারতের
উন্নত চিকিৎসার জন্য গিয়ে থাকে। নতুন যারা ভারতের মেডিকেল আবেদন করেছেন তারা
অনেকেই জানতে চান যে, ভারতের মেডিকেল ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে। বাংলাদেশে ৫টি
দূতাবাস রয়েছে ভারতের। ভারতের এসব দূতাবাসে আপনার জরুরী ভারতীয় মেডিকেল ভিসা
প্রসেসিং করলে সময় লাগবে মাত্র ৭২ ঘন্টা। তবে এই ভিসা আপনার হাতে পেতে সময়
লাগতে পারে, সর্বোচ্চ পাঁচ থেকে সাত দিন পর্যন্ত। আশা করি ভারতের মেডিকেল ভিসা
পেতে কত দিন সময় লাগে সে সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। বাংলাদেশে ভারতের দূতাবাস কোথায় রয়েছে জানতে নিচে পড়ুন।
ভারতের দূতাবাস বাংলাদেশের কোথায় কোথায় রয়েছে
ভারতের দুটো ভাই বাংলাদেশের কোথায় কোথায় রয়েছে সে সম্পর্কে প্রায় অধিকাংশ
মানুষই জানে না। ভারতের বেশ কয়েকটি দূতাবাস বাংলাদেশের রয়েছে দূতাবাসগুলো যে
কোথায় কোথায় রয়েছে আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিচে কোলে করে দেয়া হলো।
- প্রধান দূতাবাসটি ঢাকায় অবস্থিত এরপর
- রাজশাহী
- চট্রগ্রাম
- খুলনা
- সিলেট
ভারতের টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ তাদের একাকীত্ব থেকে বা অবসর সময় কাটানোর
জন্য ভারতে ঘুরতে যায়। যারা নতুন ঘুরতে যেতে চায়, তারা অনেকে জানতে চান যে,
ভারতের টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ কতদিন। ভারতের টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ সাধারণত হয়ে
থাকে ৩০ দিন ৯০দিন এবং এক বছর পর্যন্তও হতে পারে। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার
ভ্রমণ পরিকল্পনার উপরে। আপনি কোন মেয়াদের ভিসা নিতে চান। ভারতের টুরিস্ট ভিসা খরচ কত হতে পারে জানতে নিচে পড়ুন।
ভারতের টুরিস্ট ভিসা খরচ
ভারতের টুরিস্ট ভিসা করতে কত খরচ হতে পারে, সে সম্পর্কে যারা নতুন তারা অনেকে
ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে থাকেন। মূলত ভারতের টুরিস্ট ভিসা খরচ বলতে আপনাকে ৮০০
টাকা ফি দিতে হবে। তবে আপনার ভিসার ধরন এবং মেয়াদের উপর ভিত্তি করে, এই ফি
পরিবর্তিত হতে পারে। একটা বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করবেন বা জেনে রাখবেন।সেটা হলো
আপনি যদি কোন দালালের মাধ্যমে ভিসা করতে যান, তবে সে ক্ষেত্রে আপনার ২ হাজার থেকে
১০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ পড়ে যেতে পারে।
ভারতের মেডিকেল ভিসার খরচ
প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাজার হাজার মানুষ ভারতে গিয়ে
থাকেন। বাংলাদেশ থেকে যারা ভারতে চিকিৎসার জন্য যেতে চাচ্ছেন আপনাদের মেডিকেল
ভিসা ফি খরচ হবে সাধারণত ৮০০ টাকা। তবে আপনার ভিসার ধরন এবং মেয়াদের উপর ভিত্তি
করে এই ফি অবশ্যই পরিবর্তন হতে পারে। আশাকরি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। ভারতের টুরিস্ট ভিসা আপডেট হয়েছে কিনা জানতে নিচে পড়ুন।
ভারতের টুরিস্ট ভিসা আপডেট
ভারতের টুরিস্ট ভিসা আপডেট সম্পর্কে অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। তবে
সাম্প্রতিক ভারতের টুরিস্ট ভিসার কিছু আপডেট রয়েছে। ভারতের টুরিস্ট ভিসা ২০২৪
আবেদন করতে হলে, অবশ্যই আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। এসবের
মধ্যে রয়েছে আপনার পাসপোর্ট এবং প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র।এছাড়াও আপনর ৫বছরের ই- টুরিস্ট
ভিসার জন্য আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। যা আপনাকে দীর্ঘমেয়াদী ভ্রমণের জন্য
সূবর্ণ সুযোগ সুবিধা দেবে। আপনি চাইলে আপনার ভ্রমণ ভিসা আপডেট করে পাঁচ বছরের
জন্য করে নিতে পারেন। ভারতীয় টুরিস্ট এ বিষয়ে কত ধরনের সেগুলো জানতে নিচে
দেখুন।
ভারতীয় টুরিস্ট ই-ভিসা কত ধরনের
ভারতীয় টুরিস্ট ই-ভিসা সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকে সেগুলো আপনাদের জানার
সুবিধার্থে নিচে তুলে ধরা হলো।
- ১ মাসের টুরিস্ট ই-ভিসা
- ১বছরে টুরিস্ট ই-ভিসা
- ৫ বছরের টুরিস্ট ই-ভিসা
১ মাসের ট্যুরিস্ট ই-ভিসা
আপনাকে অনলাইনে ফরম পূরণ করতে হবে এবং
আবেদন ফরম পূরণ করার পর আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো স্ক্যান করে আপলোড দিতে
হবে। এক মাসের টুরিস্ট ই-ভিসা আবেদনের জন্য যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো লাগবে।
- আপনার বৈধ পাসপোর্ট কমপক্ষে ছয় মাস মেয়াদ থাকতে হবে
- আপনার সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র
- আপনার বাসার বিদ্যুৎ বিলের কাগজ
আপনাকে ভিসা প্রসেসিং ফি হিসেবে দিতে হবে ৮০০ টাকা তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট
ধারীদের জন্য কোন ভিসা ফি নেই। আপনার যদি ই-ভিসা থাকে তবে আপনি ২৮ টি আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দর এবং পাঁচটি সমুদ্র বন্দর দিয়ে ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন এক্ষেত্রে
আপনার কোন সমস্যা হবে না।
২ মাসের টুরিস্ট ই-ভিসা
প্রায় অধিকাংশ মানুষ দুই মাসে টুরিস্ট
ই-ভিসা সম্পর্কে ইন্টারনেটে খোঁজাখুজি করে থাকেন। তাই আপনাদের দুই মাসের টুরিস্ট
ইভিসের সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হল নিচে দেখুন।
ভিসার বৈধতাঃ
দুই মাসের টুরিস্ট ভিসা ইস্যু করার তারিখ হতে আপনার ৬০ দিনের জন্য বৈধ। আপনি
ইচ্ছা করলে এই সময়ের মধ্যে ভারতে একাধিকবার প্রবেশ করতে পারবেন এ ক্ষেত্রে আপনার
কোন সমস্যা হবে না।
প্রবেশ সীমাঃ
আপনি যখন প্রতিবার প্রবেশ করবেন তখন একটা নাতিরই দিন থাকতে পারবেন।
আবেদন প্রক্রিয়া জেনে নিনঃ
আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে ই-ভিসা আবেদন ফরম করুন পূরণ করতে হবে। আবেদন করা
সম্পূর্ণ হলে তারপর আপনার প্রয়োজনে কাগজপত্র গুলো স্ক্যান করে আপলোড দিতে হবে।
প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রঃ
- আপনার বৈধ পাসপোর্ট লাগবে কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে
- আপনার সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র লাগবে
- আপনার আবাসস্থলের বিদ্যুৎ বিলের কপি লাগবে
ভিসা ফিঃ
বাংলাদেশী পাসপোর্ট ধারী নাগরিকদের কোন ভিসা ফি নেই, তবে আপনাকে ভিসা প্রসেসিং
করার জন্য ৮০০ টাকা ফি দিতে হবে। আপনার যদি ই-ভিসা থাকে, তবে এই ই-ভিসা দিয়ে ২৮টি
আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ৫টি সুমদ্র বন্দর দিয়ে আপনি চাইলে ভারতে প্রবেশ করতে
পারবেন।
৫ বছরের টুরিস্ট ই-ভিসা
৫ বছরের ভিসা আপডেট জানতে নিচে পড়ুন।
আপনার ভিসার বৈধতাঃ
আপনার ভিসা ইস্যু করার তারিখ হতে ৫ বছরের জন্য এই ভিসা বৈধ। আপনি চাইলে এই পাঁচ
বছরের ভিতরে একাধিকবার প্রবেশ করতে পারবেন।
প্রবেশের সীমাঃ
আমি যখন ভারতে প্রবেশ করবেন তবে একটানা ৯০ দিন থাকতে পারবেন।
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
পাঁচ বছরে টুরিস্ট ই-ভিসার জন্য আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন ফরম
পূরণ করে জমা দিতে হবে। এরপর আপনার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে তারপর
আপনার এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ৪ কার্যদিবস সময় লাগবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যা লাগবেঃ
আপনার পাসপোর্ট আপনার ছবি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে জমা দিতে হবে।
লেখকের শেষ মন্তব্য
উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, ভারতের টুরিস্ট ও মেডিকেল ভিসা, ভারতের ভিসা করতে কি কি লাগে, ভারতের টুরিস্ট ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে, ভারতের মেডিকেল ভিসা পেতে কত সময় লাগে,বাংলাদেশের ভারতের দূতাবাস কোথায় কোথায় রয়েছে,টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ,টুরিস্ট ভিসার খরচ,টুরিস্ট এ ভিসা কত ধরনের এবং ভারতের টুরিস্ট
ভিসা আপডেট সম্পর্কে। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন। তথ্যগুলো যদি আপনার ভালো লাগে বাবু উপকৃত হয়ে থাকেন আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন জানার জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন।
মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url