কুয়েত প্রবাসীদের বেতন ও কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৪

কুয়েত প্রবাসীদের বেতন ও কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? কুয়েত একটি উন্নত দেশ হওয়ায় বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। আপনি যদি কুয়েত যেতে চান, তবে জানতে হবে সে দেশের কাজের চাহিদা ও বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে জানুন।
কুয়েত একটি উন্নত দেশ হওয়ায় এবং কাজের সুযোগ সুবিধা বেশি থাকায় প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ পাড়ি দিচ্ছেন। কিন্তু প্রায় অধিকাংশ মানুষ জানেন না যে, কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন কত সে সম্পর্ক। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে কুয়েতের যাবতীয় তথ্য জানাবো নিচে পড়তে থাকুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ কুয়েত প্রবাসীদের বেতন ও কোন কাজের চাহিদা বেশি জানতে পড়ুন

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি

কুয়েত কোন কাজে চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে জানা, কুয়েত প্রবাসগামী ভাইদের জন্য খুবই জরুরী। বর্তমানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, প্রায় অধিকাংশ মানুষ প্রবাসী হিসাবে কুয়েত যেতে চাচ্ছে। তবে আপনি যদি কুয়েত যেতে চান, অবশ্যই কুয়েতে কোন কাজে চাহিদা গুলো বেশি সেগুলো সম্পর্কে ধারণা  রাখা প্রয়োজন। কেননা কুয়েতে  কাজের উপর ভিত্তি করে 

একেক কাজের বেতন একেক রকম নির্ধারণ হয়ে থাকে।কুয়েত একটি উন্নত দেশ হওয়ার ফলে প্রচুর পরিমাণে কাজের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তবে কুয়েত শ্রমিকদের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা কে বেশি মূল্যায়ন করে থাকে। আপনার যদি কাজের প্রতি দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে আপনি বেশি পরিমাণ  টাকা ইনকাম  করতে পারবেন। তাই  কুয়েত যাওয়ার পূর্বে 

অবশ্যই কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। এবং সেই কাজগুলোর উপর দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা অর্জন করে, তারপরে কুয়েত যাওয়াই ভালো। দক্ষতা অর্জন করে গেলে আপনি কুয়েত গিয়ে অল্প দিনেই ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন।কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন কত সেই সম্পর্কে যদি আপনাদের ধারণা না থাকে,তাহলে এই আর্টিকেলটির 

মাধ্যমে আপনাদের জানাবো, কুয়েতের যে কাজগুলোর চাহিদা বেশি পরিমাণ রয়েছে এবং বেতনের পরিমাণ বেশি। নিচে সে সম্পর্কে আপনাদের সামনে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হলো।

  • কনস্ট্রাকশনের কাজ
  • ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ
  • ড্রাইভিং এর কাজ
  • রোড ক্লিনারের কাজ
  • মেডিকেল ক্লিনারের কাজ
  • ওয়েল্ডিং মিস্ত্রির কাজ
  • রেস্টুরেন্টের শেফের কাজ
  • মেকানিক্যাল কাজ
  • শপিং মলের কাজ
  • রাজমিস্ত্রির কাজ
  • অফিস ক্লিনারের কাজ ইত্যাদি
কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি উপরের অংশটুকু পড়ে জানতে পারলেন। আপনি যদি বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে চান, তবে অবশ্যই কুয়েত যাওয়ার পূর্বে কাজের প্রতি অভিজ্ঞতা অর্জন করে যাবেন। তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই আপনি অর্থ উপার্জন করে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন।

কুয়েত সর্বনিম্ন বেতন কত

কুয়েতে অনেক ধরনের কাজের চাহিদা রয়েছে। তাই আপনারা যারা কুয়েত যেতে চাচ্ছেন, অবশ্যই আপনাদের কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত সে সম্পর্কে ধারণা রাখা প্রয়োজন। প্রায় অধিকাংশ মানুষের জানেনা যে, কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত। তাই অনেক সময় ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে কুয়েত সর্বনিম্ন বেতন কত, সে সম্পর্কে 
আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন বর্তমানে ৮০ ডিনার যা বাংলা টাকায় কনভার্ট করলে দাঁড়ায়, প্রায় ৩০ হাজার টাকা মতো। তবে কেউ চাইলেও, বেতনের ক্ষেত্রে ৮০ দিনারের নিচে কুয়েতে বেতন দিতে পারবে না। তবে আপনার যদি কাজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকে, তবে আপনি বেতনের পরিমাণ বেশি পাবেন। সেজন্য কুয়েত 

যাওয়ার পূর্বে চেষ্টা করবেন, যে কাজের উপর যাচ্ছেন। সেই কাজের উপর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে। তাহলে আপনি বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং অল্প সময়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন। কুয়েত কোম্পানি ভিসার বেতন কত জেনে নিতে পারেন।

কুয়েত কোন কাজের বেতন কত

কুয়েত প্রবাসীদের বেতন নির্ভর করে থাকে, বিভিন্ন ধরনের কাজের উপরে। কুয়েতে একটি উন্নত দেশ হওয়ায় দেশটিকে অনেক ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু বেতনের ক্ষেত্রে প্রবাসী শ্রমিকদের কিছুটা তারতম্য হয়ে থাকে। কিছু কাজের বেতন বেশি হয়ে থাকে এবং কিছু কিছু কাজের বেতনের পরিমাণ কম হয়ে থাকে। কুয়েতে বিশেষ করে ক্লিনার ভিসার বেতন কম হয়ে থাকে। 

তাই আরব দেশে ক্লিনার ভিসা নিয়ে না যাওয়াই ভালো।নিচে উল্লেখিত কাজগুলোর উপরে যদি আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কোম্পানি ভিসার বেতন ফিক্সড থাকে, তাই ওভারটাইম করা ব্যতীত আপনি খুব বেশি টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন না। এজন্য আপনাকে ফিক্সড ডিউটি করার পর ওভারটাইম করতে হবে। 

তবে আপনার যদি কাজের উপরে দক্ষতা অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকে। তাহলে বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কাজগুলো করার পাশাপাশি আপনার যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে জেনে নিবেন কুয়েত কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি।নিচে কুয়েত প্রবাসীদের বেতন ও কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো।

ক্রমিক নং কাজের নাম কাজের বেতন ( টাকায়)
০১ মোবাইল মেকানিক ১,৭০,০০০ থেকে ২,০০,০০০ টাকা
০২ ইলেক্ট্রিশিয়ান ১,০৫,০০০ থেকে ১,৪০,০০০ টাকা
০৩ গাড়ি মেকানিক ১,০০,০০০ থেকে ২,৫০,০০০ টাকা
০৪ এসি মেকানিক ১,০০,০০০ থেকে ৩,৫০,০০০ টাকা
০৫ টেইলার ১,০০,০০০ থেকে ১,৫০,০০০ টাকা
০৬ ড্রাইভিং ৬৫,০০০ থেকে ১,৬০,০০০ টাকা
০৭ ক্লিনার ৩০,০০০ থেকে ৬০,০০০ টাকা
০৮ কন্সট্রাকশন ১,০০,০০০ থেকে ২,০০,০০ টাকা

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত

আপনারা যারা কুয়েত ড্রাইভিং ভিসাতে যেতে চাচ্ছেন, কিন্তু জানেন না, কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত এবং কিরকম হতে পারে সে সম্পর্কে। কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত? সে সম্পর্কে জানার জন্য ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। তাই আপনাদের সুবিধার্থে কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত, সে সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করবো। আপনারা  যারা ড্রাইভিং ভিসা 

নিয়ে কুয়েতে চাচ্ছেন, আপনাদের অবশ্যই ড্রাইভিং এর উপরে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এছাড়াও আপনার নিজস্ব ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। কুয়েতে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে ড্রাইভিং এর জন্য লোক নিয়ে থাকে। তবে একেক কোম্পানিতে ড্রাইভিং শ্রমিকের বেতন একেক ধরনের হয়ে থাকে। কুয়েতের বর্তমানে ড্রাইভিং ভিসার বেতন সর্বনিম্ন ১৫৫ ডিনার থেকে 

সর্বোচ্চ ২২৫ দিনার পর্যন্ত হয়ে থাকে। আপনি যদি বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করেন, তবে সেই টাকা দাঁড়াবে ৫৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

কুয়েত ভিসার দাম কত

কুয়েতের ভিসার দাম সাধারণত বিভিন্ন ক্যাটাগরি বা প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে থাকে। যারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে চাচ্ছেন, কুয়েতের ভিসার দাম কত? সেই সম্পর্কে জানেন না। তাই আপনাদের সুবিধার্থে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে ভিসার জন্য যে খরচ হয়, সেগুলো তুলে ধরা হলো।

টুরিস্ট ভিসাঃ আপনি যদি টুরিস্ট ভিসা নিয়ে কুয়েত যেতে চান, তবে আপনার খরচ হবে প্রায় ৪ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

বিজনেস ভিসাঃ আপনি যদি বিজনেস ভিসা নিয়ে কুয়েত যেতে চান, তবে আপনার খরচ হতে পারে প্রায় ৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

ক্লিনার ভিসাঃ ক্লিনার ভিসা নিয়ে যদি আপনি কুয়েত যেতে চান তবে খরচ হতে পারে প্রায় ৫ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

স্টুডেন্ট ভিসাঃ স্টুডেন্ট ভিসাতে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

এছাড়া যদি আপনার আরো সঠিক তথ্য প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে কুয়েতের আছে দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা ভালো কোনো এজেন্সির সাথে যোগযোগ করতে পারেন।

কুয়েত কাজের ভিসার দাম কত

আপনি যদি কুয়েত যেতে চান, তবে কুয়েত কাজের ভিসার দাম বিভিন্ন ধরন ও প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করবে। বাংলাদেশ থেকে তারা কাজের জন্য কুয়েত যেতে চাচ্ছেন, তাদের জানার সুবিধার্থে কুয়েত কাজের ভিসার জন্য কত খরচ হতে পারে নিচে জানুন।

সরকারি ভিসাঃ আপনি যদি কুয়েত সরকারি ভিসা নিয়ে যান তবে আপনার খরচের পরিমাণ একটু কম হবে। যেমন কুয়েত যেতে ৫ লক্ষ টাকা থেকে ৬ লক্ষ টাকা লাগবে।

বেসরকারি ভিসাঃ আপনি যদি বেসরকারি ভিসা নিয়ে যান তবে আপনার খরচের পরিমাণ একটু বেশি পড়বে। যেমন কুয়েতে যেতে প্রায় ৮ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পড়বে।

এছাড়া কুয়েত যেতে আপনার আনুষঙ্গিক কিছু খরচ বেশি পড়বে। যেমন মেডিকেল পরীক্ষার ফি, ভিসা আবেদন ফি, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সকল খরচ সেগুলো জন্য। কুয়েত কোম্পানি ভিসা কত টাকা জেনে নিতে পারেন।

কুয়েত ই-ভিসার দাম কত

কুয়েতি ই-ভিসার দাম সাধারণত বিভিন্ন ধরন ও প্রক্রিয়ার উপরে নির্ভর করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে যারা কুয়েতের ই-ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন, যে পরিমাণ খরচ হতে পারে সে তথ্য নিচে দেওয়া হলো।

টুরিস্ট ই-ভিসাঃ কুয়েত টুরিস্ট ই-ভিসাতে খরচ হবে প্রায় ৫০ হাজার থেকে ৭০ হাজার ডিনার।( ডলার হিসাবে প্রায় ৬৫০ থেকে ৯০০ মার্কিন ডলার)

দীর্ঘমেয়াদী ই-ভিসা ( কাজ বা পড়াশোনার জন্য): প্রথম মাসের জন্য প্রায় ১ লক্ষ থেকে দেড় লক্ষ ডিনার। যা ডলার হিসাবে দাঁড়ায় ১৩০০ থেকে ২০০০ মার্কিন ডলার।

আপনার যদি নির্দিষ্ট আরও তথ্য প্রয়োজন পড়ে, তবে সেক্ষেত্রে কুয়েতের দূতাবাস কিমবা নির্ভরযোগ্য কোন এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে নিতে পারেন।

কুয়েত ১৮ ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়

কুয়েত ১৮ ভিসা মূলত কাজের ভিসা হিসাবেই পরিচিত। এই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। আর এই ধাপগুলো আপনাদের সুবিধার্থে নিচে দেওয়া হলো। বিস্তারিত জেনে নিন।
স্পন্সর খুঁজে বের করাঃ কুয়েত কাজের জন্য আপনার একটি স্পন্সর বা নিয়োগকর্তা প্রয়োজন পড়বে। এই স্পন্সর আপনার কাজের জন্য আবেদন করবে।

চাকরির প্রস্তাবঃ স্পন্সর আপনার জন্য একটা চাকরির প্রস্তাব পাঠাবে, যাতে আপনার কাজের বিবরণ এবং শর্তাবলী উল্লেখ করা থাকবে।

ভিসা আবেদনঃ স্পন্সর ভিসার জন্য কুয়েতের অভিবাসন দপ্তরে আপনার নিজের জন্য ভিসার আবেদন করতে হবে। আর এই বুকেতে আপনার পাসপোর্ট, পসপোর্ট সাইজের ছবি, এবং আপনার অন্যান্য ডকুমেন্টস গুলো জমা দিতে হবে।

মেডিকেল পরীক্ষাঃ আপনাকে ভিসা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে একটি মেডিকেল পরীক্ষা অবশ্যই করতে হবে। মেডিকেল পরীক্ষা করার ফলে এটি নিশ্চিত করবে যে, আপনি শারীরিকভাবে সুস্থ সবল রয়েছেন।

ভিসা অনুমোদনঃ আপনার সবকিছু ঠিক থাকলে এবং আবেদন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হলে কুয়েতের অভিবাসন দপ্তর থেকে আপনার ভিসা অনুমোদন করবে।

ভিসা সংগ্রহঃ আপনার ভিসা অনুমোদন দেওয়ার পর, আপনার পাসপোর্ট ভিসা এক্সাম করতে পারবেন এবং খুব সহজে কুয়েত দিতে পারবেন।

আপনার যদি আরো কিছু তথ্য জানার থাকে, তবে কুয়েত দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করুন অথবা বিশ্বস্ত কোন এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে

কুয়েত যেতে সাধারণত বয়সের নির্দিষ্ট কোন সীমা নেই। তবে নির্দিষ্ট কিছু ভিসার ধরন এবং আবশ্যকতার ভিত্তিতে বযসের সীমা প্রয়োজন পড়তেও পারে। নিচে কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে জানুন।
  • পর্যটন ভিসাতে ১৮ বছরের কম বছর বয়সী ব্যক্তিদের অভিভাবকের অনুমতি প্রয়োজন পড়বে।
  • শ্রমিক ভিসাতে ২১ বছরের বেশি হতে হয় তবে নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী বয়সের সীমা কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে।
  • স্টুডেন্ট ভিসার বয়সের কোন কঠোর সীমা নেই, তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

উপরোক্ত আলোচনা মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, কুয়েত প্রবাসীদের বেতন ও কোন কাজের চাহিদা বেশি, কুয়েত সর্বনিম্ন বেতন কত, কুয়েত কোন কাজের বেতন কত, কুয়েত কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি, কুয়েত ই-ভিসার দাম কত,কুয়েত কাজের ভিসার দাম কত, কুয়েত ১৮ ভিসা কিভাবে পাওয়া যায় এবং কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে ইত্যাদি সম্পর্কে। 

আশা করি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন। আপনারা যদি কুয়েতে যেতে চান, তবে অবশ্যই কুয়েতের কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি এবং বেতনের পরিমাণ বেশি সেগুলো ধারণা নিয়ে যাবেন। কুয়েত যেতে চাইলে সে কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করা যাবেন, তাহলে আপনি অল্প সময়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url