আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায় - আমেরিকা গ্রীণ কার্ড পাওয়ার উপায়
আমেরিকা মানুষের কাছে একটি স্বপ্নের দেশ। প্রায় প্রতিটি প্রবাসী চায় আমেরিকাতে
বাড়ি জমাতে। তাই জেনে নিতে পারেন আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায় এবং আমেরিকা গ্রীণ
কার্ড পাওয়ার উপায় সম্পর্কে।
আমেরিকা পৃথিবীর শক্তিশালী একটি রাষ্ট্র এবং উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা,
স্বাস্থ্যসেবা, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, জীবনযাত্রার মানের কারণে প্রতিটি প্রবাসীর
কাছে স্বপ্নের দেশ। কিন্তু আপনাকে জানতে হবে যাওয়ার উপায় সম্পর্কে। নিচে
আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায়ে এবং গ্রীণ কার্ডের সুবিধা কি জানতে পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায় জানতে পড়ুন
- আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায় জানুন
- আমেরিকা গ্রীণ কার্ড পাওয়ার উপায় জানুন
- আমেরিকার গ্রীণ কার্ড পাওয়ার সুবিধাগুলো কি জানুন
- আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
- ভিজিট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা এবং কি কাগজপত্র লাগে
- কাজের ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা এবং কি কি কাগজপত্র লাগে জানুন
- আমেরিকা যেতে IELTS কত পয়েন্ট লাগে?
- আমেরিকা যেতে কত বছর বয়স লাগে
- লেখকের শেষ মন্তব্য
আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায় জানুন
আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাই
আপনাদের জানার সুবিধার্থে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকেই শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে
পড়তে থাকুন। বেশ কয়েকটি ভিসা ক্যাটাগরিতে আপনি আমেরিকাতে খুব সহজেই যেতে
পারবেন। তবে এসব ভিসার মধ্যে শিক্ষা ক্যাটাগরি সবচেয়ে বেশি রয়েছে।
যা সাধারণত 'ইমপ্লয়মেন্ট-বেজড' (ইবি) সিরিজ নামে পরিচিত। আপনারা যারা
অস্থায়ীভাবে চাকরি পেতে চান, তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ইবি ১ থেকে ৫
ক্যাটাগরিতে আবেদন করতে হবে। তবে আবেদনের জন্য এছাড়াও অন্যান্য কিছু ক্যাটাগরি
রয়েছে। নিচে আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায় সম্পর্কে, আপনাদের জানার সুবিধার্থে
উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
ইবি-১ঃ আপনার যদি কোন বিষয়ে অসাধারণ দক্ষতা কিংবা বিশেষ কোন ক্ষেত্রে
দক্ষতা থেকে থাকে, তাহলে এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনার ভিসা
আবেদনের জন্য, বিশেষ কোন ক্ষেত্রে ভালো গবেষণার দক্ষতা থাকতে হবে।
ইবি-২ঃ আপনার যদি উচ্চতর যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষা থাকে, তাহলে আমেরিকার
ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন বা যোগ্য হবেন। তবে অবশ্যই আপনার কাছে আমেরিকা থেকে
চাকরির অফার লেটারটা বাধ্যতামূলক লাগবে।
ইবি-৩ঃ আমেরিকার ভিসা আবেদনের এই ক্যাটাগরি দক্ষ কর্মী কিংবা দক্ষ
ব্যক্তিদের জন্য উপযুক্ত।
ইবি-৪ঃ এই ভিসা ক্যাটাগরিতে বিশেষভাবে সাধারণত আমেরিকা অভিবাসীদের ভিসা
দিয়ে থাকে। উদাহরণ হিসেবে, ন্যাটোর সাবেক কর্মী, ন্যাটোর সাবেক কর্মীর স্পাউস,
চিকিৎসক, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি।
ইবি-৫ঃ এ ভিসা সাধারণত উদ্যোক্তাদের জন্য। আপনি যদি এই ভিসা পেতে চান
সেক্ষেত্রে আপনাকে ব্যবসা করতে হবে এবং সর্বনিম্ন আমেরিকার ১০ জন মার্কিন
নাগরিককে জব দিতে হবে। তবে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৫ লাখ ডলার আপনাকে
বিনিয়োগ করতে হবে।
কর্মসংস্থানের ভিসাঃ আপনি যদি আমেরিকার কর্মসংস্থানের ভিসাটি পেতে চান,
তবে সেক্ষেত্রে আমেরিকার যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আপনাকে কাজের অফার লেটারটি
পেতে হবে।
পরিবার বা স্পাউস ভিসাঃ আপনি যদি এই ভিসাটি পেতে চান, তবে আমেরিকায় আপনার
যেকোনো পরিবার থাকতে হবে, তবে অবশ্যই তাকে আমেরিকার নাগরিক হতে হবে।
স্টুডেন্ট ভিসাঃ আপনি স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকায় পড়াশোনা করার জন্য
আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনার পড়াশোনা চলাকালীন সময়ে যদি চাকরির অফার পান
সেক্ষেত্রে স্থায়ী হতে পারবেন।
রাজনৈতিক আশ্রয়ঃ আপনি যদি আমেরিকা রাজনৈতিকভাবে আশ্রয় নিতে পারেন,
সেক্ষেত্রে এই ভিসাটি আপনার জন্য প্রযোজ্য।
ডাইভারসিটি ভিসা লটারিঃ আমেরিকা দেশটি প্রতিবছর লটারি মাধ্যমে বিভিন্ন
দেশের অভিবাসী প্রত্যাশিদের নিয়ে থাকেন তবে বাংলাদেশিদের জন্য এ ভিসা এখনও বন্ধ
রয়েছে।
এ ভিসা পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে আমেরিকা যাওয়ার জন্য যে যোগ্যতাগুলো লাগে সেগুলো
অবশ্যই লাগবে। আর এসব যোগ্যতা যদি না থাকে, তাহলে আমেরিকা ভিসার জন্য আবেদন করেও
ভিসা পাবেন না।
আমেরিকা গ্রীণ কার্ড পাওয়ার উপায় জানুন
আমেরিকা গ্রীণ কার্ড পাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। এই আর্টিকেলটি
বিস্তারিত পড়লেই জানতে পারবেন। আপনার আমেরিকা নাগরিকত্ব পাওয়ার একমাত্র উপায় হল
আমেরিকান গ্রীন কার্ড। আমেরিকাতে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য অনুমতিটাই হলো গ্রীন
কার্ড। আমেরিকাতে এটি প্লাস্টিকের কার্ড যা আপনাকে স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য
এবং কাজ করার অধিকার দিয়ে থাকবে।
আপনি যদি আমেরিকা থেকে গ্রীন কার্ডটি পেতে চান, তবে সেক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত
যেকোনো একটি ক্যাটাগরিতে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এরপরে আপনাকে
নির্দিষ্ট সময় আমেরিকাতে বসবাস করতে হবে। তারপর আমেরিকার গ্রীণ কার্ডের জন্য
আবেদন করতে পারবেন।তবে আপনাকে গ্রীণ কার্ডটি পাওয়ার জন্য অবশ্যই কিছু কিছু
শর্তাবলী পূরণ করতে হবে। হ্যাঁ অবশ্যই আপনাকে মার্কিন আইন কানুন গুলো মেনে চলতে
হবে।
আমেরিকার গ্রীণ কার্ড পাওয়ার সুবিধাগুলো কি জানুন
আমেরিকার গ্রীণ কার্ডটি পাওয়ার পরে আপনি কি কি ধরনের সুবিধা পেতে পারেন, সেগুলো
আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলোঃ
স্থায়ীভাবে বসবাসের অধিকারঃ আমেরিকার গ্রীন কার্ড আপনাকে আমেরিকার যেকোনো
রাজ্যে স্থায়ীভাবে বসবাস করার অনুমতি দিয়ে থাকবে। এর ফলে বারবার আপনাকে
আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না।
কর্মসংস্থানের সুযোগঃ আমেরিকার গ্রীন কার্ড ধারী একজন মানুষ আমেরিকায়
সরকারি এবং বেসরকারি যেকোনো ধরনের কাজ করতে পারেন।
ভ্রমণের সুযোগঃ আপনার যদি গ্রীন কার্ডটি থাকে, তাহলে আমেরিকার ভিতরে এবং
বাইরের যে কোন দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
শিক্ষা গ্রহণের সুযোগঃ আমেরিকার গ্রীণ কার্ডধারীরা আমেরিকায় যেকোনো
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়াশোনা করতে পারে এবং এর পাশাপাশি শিক্ষায় সকল
সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে।
সামাজিক সুবিধাঃ আপনি যদি আমেরিকায় গ্রীন কার্ডধারী হয়ে থাকেন, তাহলে
সামাজিক সুবিধাগুলো পাওয়ার জন্য সহজে আবেদন করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ: মেডিকেল,
বেকারত্বের সুবিধা, পেনশন এবং অন্যান্য সরকারি সহায়তা ইত্যাদি।
নাগরিকত্বের জন্য আবেদনঃ আপনার যদি আমেরিকায় গ্রীন কার্ড থাকে, তাহলে
পাঁচ বছর পর আবেদন করতে পারবেন।
পরিবারের জন্য সুবিধাঃ আমেরিকার যাদের গ্রীণ কার্ড রয়েছে, তাদের
স্বামী/স্ত্রী এবং অবিবাহিত সন্তান যেমন (একুশ বছরে কম) নিয়ে যেতে পারবেন। এমনকি
পরিবারের সদস্যরাও চাইলে গ্রীন কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
অন্যান্য সুবিধাঃ অন্যান্য সুবিধাগুলোর মধ্যে,ব্যাংক একাউন্ট খোলা, ঋণের
জন্য আবেদন, নিরাপত্তা নম্বর (SSN), ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি সুযোগ সুবিধা গুলো
পাবেন।
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা কি সেগুলো জানার জন্য, প্রায় অধিকাংশ মানুষ
ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে কি কি যোগ্যতা
এবং কাগজপত্র লাগে সেগুলো নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
- আপনার বৈধ পাসপোর্ট
- আমেরিকান কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তি লেটার লাগবে
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সার্টিফিকেট
- ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট (IELTS,TOEFL,GRE)
- শিক্ষার্থীর বয়স ১৪ থেকে ৭৯ বছরের মধ্যে হতে হবে
- টিউশন ফ্রি থাকা খাওয়া খরচ এবং অন্যান্য যাবতীয় খরচ বহন করার সামর্থ্য থাকতে হবে (ব্যাংক স্টেটমেন্ট,স্পনসরশীপ চিঠি, স্কলারশীপ)
- পড়াশোনা শেষ করে দেশে ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা কর্মজীবনের লক্ষ্য
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
উপরে উল্লেখিত কাগজপত্র এবং যোগ্যতা গুলো স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
তাই ভিসা করা পূর্বেই কাগজপত্রগুলো সংগ্রহ করে রাখুন।
ভিজিট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা এবং কি কাগজপত্র লাগে
আমেরিকা ভিজিট ভিসা পাওয়ার সম্পর্কে অনেকেই মনে করে থাকেন যে খুবই কঠিন। কিন্তু
ভিসা পাওয়া সহজ তবে আপনার থাকতে হবে যোগ্যতা। আমেরিকা ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য
আপনার যেসব যোগ্যতা এবং কাগজপত্রগুলো লাগবে আপনাদের জানার সুবিধার্থে সেগুলো নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
- আপনার ট্রাভেলস রেকর্ড এর প্রমাণপত্র
- আপনার বৈধ পাসপোর্ট
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার সার্টিফিকেট
- শিক্ষকতা যোগ্যতায় সকল সার্টিফিকেট
- আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত যোগ্যতা এবং কাগজপত্র গুলো লাগবে তাই এগুলো
সংগ্রহ করে করে রাখতে পারেন ভিসা করার পূর্বে।
কাজের ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা এবং কি কি কাগজপত্র লাগে জানুন
আমেরিকা কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়া প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন। উন্নত জীবনযাত্রা,
আকর্ষণীয় বেতন এবং পেশাগত উন্নয়নের জন্য আমেরিকা কর্মক্ষেত্র হিসাবে প্রতিটি
মানুষকে আকর্ষণ করে থাকে। আমেরিকা কাজের ভিসা পেতে কি কি যোগ্যতা এবং কাগজপত্র
লাগে সেগুলো আপনাদের জানার সুবিধা থেকে নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
- আপনার বৈধ পাসপোর্ট
- শিক্ষাগত যোগ্যতায় সকল সার্টিফিকেট
- ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
- আমেরিকার কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরি অফার লেটার
- দক্ষতার সার্টিফিকেট
- কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ পত্র
আমেরিকা যেতে IELTS কত পয়েন্ট লাগে?
IELTS মূলত হলো ইংরেজি ভাষা দক্ষতার পরীক্ষা। এই পরীক্ষাটির মাধ্যমে আপনি খুব
সহজেই ইংরেজিতে কথা বলা, শোনা,পড়া এবং লেখার দক্ষতা মূল্যায়ন করতে
পারবেন।আপনি যদি আমেরিকাতে যেতে চান, তবে IELTS স্কোর কত লাগবে, সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর
করবে আপনার ভিসার ক্যাটাগরির উপরে। নিচে কোন ভিসাতে কত স্কোর লাগবে আপনাদের
জানার সুবিধার্থে নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
- আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসায় ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে আপনার IELTS স্কোর লাগে 6.5 থেকে 8.0, তবে কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলো 5.5 স্কোরেও নিয়ে থাকেন।
- আমেরিকাতে ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে আপনার IELTS স্কোর লাগে 5.5 থেকে 6.0
- আমেরিকার কাজের ভিসার জন্য IELTS স্কোর নির্ভর করে সাধারণত চাকরির ধরনের উপরে। তবে আপনার IELTS স্কোর যদি 6.0 হয় তবে বেশি ভালো হয়।
আমেরিকা যেতে কত বছর বয়স লাগে
আমেরিকাতে মানুষ বিভিন্ন কারণে গিয়ে থাকে, কেউ যায় স্টুডেন্ট ভিসায়, কেউ যায়
টুরিস্ট ভিসায়, কেউ যায় কাজের ভিসাতে। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে আমেরিকায় যেতে
কত বছর বয়স লাগে সে সম্পর্কে। তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে উল্লেখ করে
দেওয়া হলো পড়ুন।
- ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে আবেদনকারীর বয়সের কোন নির্দিষ্ট বেশি সীমা নেই।
- স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে আপনার কমপক্ষে ১৪ বছর হতে হবে।
- কাজের ভিসার বয়স সাধারণত ১৮ থেকে ২১ বছর হয়ে থাকে।
লেখকের শেষ মন্তব্য
উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, আমেরিকা যাওয়ার ১০টি উপায়, আমেরিকার
গ্রীন কার্ড পাওয়ার উপায় এবং আমেরিকার গ্রীন কার্ড পাওয়ার সুযোগ সুবিধাগুলো কি
ইত্যাদি সম্পর্কে। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং বুঝতে
পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url