ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

ইসলামী ব্যাংকে আপনার একাউন্ট রয়েছে কিন্তু আপনি ক্রেডিট কার্ড নিতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগে সে সম্পর্কে বুঝতে পারছেন না। তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। নিচে জেনে নিতে পারেন, ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্য সম্পর্কে। 
ইসলামী ব্যাংকে প্রচুর পরিমাণে সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তারমধ্য একটি হলো বিভিন্ন গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ড অফার প্রদান করা। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটা, ডিসকাউন্ট এবং বীমা সুবিধাগুলো পেতে পারে। তবে ক্রেডিট কার্ডটি পেতে কিছু যোগ্যতা লাগে সেগুলো জানতে নিচে পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা জানতে পড়ুন

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড কি

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধাগুলো পেতে পারেন। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে খুব দ্রুত সময়ে যেকোনো ধরনের বিল পেমেন্ট করতে পারবেন এবং ব্যাংক থেকে লোন দিতে পারবেন। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বর্তমানে কেনাকাটা খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। তাহলে চলুন নিচে জেনে নেই, ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে।

ইসলামী ব্যাংক যেসব ক্রেডিট কার্ড দেয়

ইসলামী ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বর্তমানে অনেক কিছুই করা যায়। উদাহরণস্বরূপঃ কয়েক বছর পূর্বেও আমাদের ব্যাংকে গিয়ে ঋণ নিয়ে নিতে হতো, কিন্তু বর্তমানে ঋণের প্রয়োজনে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নেওয়া যায়। আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে ব্যাংকে গিয়ে নিতে হবে না।ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড কত প্রকার সে সম্পর্ক অনেকেই ধাারণা না। তাদের জানার সুবিধার্থে ইসলামী ব্যাক ক্রেডিট কার্ড কত প্রকার নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হচ্ছে।

  • সিলভার কার্ড
  • গোল্ড কার্ড
  • প্লাটিনাম কার্ড

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে জানার জন্য প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগলে সার্চ করে থাকেন। তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে, এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে আশা করি, ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যগুলো জেনে নিতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বর্তমানে বিভিন্ন প্রয়োজন উপকৃত হওয়া যায়। 

যার ফলে এই ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে প্রতিটি গ্রাহক যোগ্যতা কি লাগে, সে বিষয়গুলো জানার আগ্রহ প্রকাশ করে। তাহলে যোগ্যতাগুলো সম্পর্কে নিচে জেনে নেওয়া যাক। ব্যাংক একাউন্ট ট্রান্সফার করার দরখাস্ত সম্পর্কে জানুন।

  • ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদনকারীর বয়স ২১ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
  • ক্রেডিট কার্ড আবেদনকারীর নিয়মিত মাসিক আয়ের উৎস থাকতে হবে। সেক্ষেত্রে সিলভার কার্ডের জন্য মাসিক আয় ২০ হাজার টাকা, গোল্ড কার্ডের জন্য ৫০ হাজার টাকা এবং প্লাটিনাম কার্ডের জন্য ১ লক্ষ টাকা।
  • ইসলামী ব্যাংকে সন্তোষজনক লেনদেন থাকতে হবে। তাহলে আপনি ইসলামী ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডটি পেতে পারেন।
  • যেসব প্রবাসী ভাই ও বোনেরা বিদেশ থেকে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে ঘন ঘন রেমিট্যন্স পাঠান, সেক্ষেত্রে সুবিধাভোগীরা ক্রেডিট কার্ড পেতে পারেন।
  • যেসব ব্যক্তিদের যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংকে সন্তোষজনক ব্যালেন্স বা একাউন্ট রয়েছে।
  • ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডটি শিক্ষক, ডাক্তার, প্রকৌশলী এবং অন্যান্য পেশাজীবীরা গ্রহণ করতে পারবেন।
  • এছাড়াও পর্যটন, ব্যবসা, বিদেশ চিকিৎসার উদ্দেশ্যে এই কার্ডটি গ্রহণ করতে পারবেন।
  • ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডটি বিদেশীয খামারের সাথে ৮ টি চুক্তিবদ্ধ বাংলাদেশী নাগরিক ব্যবহারের সুযোগ পাবে।

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজন সে সম্পর্কে জানার জন্য তাই অনেকে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে যেসব ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন আশা করি নিচে জেনে নিতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। তবে এই ডকুমেন্টগুলোর 

সাথে আলাদা কিছু কাগজপত্রও দিতে হবে। তাহলে চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক, কি কি কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন পড়ে সেগুলো সম্পর্কে কিছু উল্লেখ করে দেওয়া হচ্ছে।

চাকরিজীবীদের জন্য যেসব কাগজপত্র লাগেঃ
  • সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
  • জাতীয় পরিচয় অথবা ডকুমেন্টস হিসাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন হতে পারে।
  • E-TIN সার্টিফিকেট থাকলে সেটি দিতে হবে
  • ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে।
  • আপনি যেখানে চাকরি করেন, সে স্থানের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বেতনে সাক্ষরিত সার্টিফিকেট দেখাতে হবে।
ব্যবসায়ী কর্মী/ব্যাক্তি/পেশাদারের ক্ষেত্রে যেসব কাগজপত্র লাগে

  • পাসপোর্ট সাইজের সাম্প্রতিক তোলা রঙিন ছবি
  • জাতীয় পরিচয়পত্র কপি
  • আপনার আপডেট E-TIN সার্টিফিকেট
  • আপনার ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • বৈধ ট্রেড লাইসেন্স কপি
  • আপনার বিজনেস কার্ড
  • ক্লিন সিআইডি রিপোর্ট
  • বসেবাসের প্রমাণপত্র যেমন ট্যাক্স পেমেন্ট এর রশিদ।
  • পেশাদার সংস্থা কর্তৃপক্ষের প্রশংশাপত্র

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের আবেদন প্রক্রিয়া

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের জন্য অবশ্যই আপনাকে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে সেগুলো সম্পর্কে উপরে উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। আশা করি উপরে আলোচ্য অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন। 

  • আপনার প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রগুলো জমা দিতে হবে
  • তারপর আপনার আবেদন পত্রটি কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করবে।
  • আবেদন পত্রটি অনুমোদিত হলে ব্যাংক আপনাকে ক্রেডিট কার্ডটি ডাকযোগ্য ঠিকানায় পাঠিয়ে দিবে।

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের চার্জ ফি জানুন

  • ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের বাৎসরিক প্রাইমারি ফি, সিলভার কার্ড ১ হাজার, গোল্ড ১ হাজার ৫০০ এবং প্লাটিনাম ২ হাজার টাকা।
  • ইসলামী ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের বাৎসরিক ফি প্রথম সাপ্লিমেন্টারি কার্ডের জন্য ফ্রি
  • বাৎসরিক ফি দ্বিতীয় এবং পরবর্তী কার্ডের জন্য ৫০০ টাকা।
  • মাসিক মেইনটেইন্স ফি সিলভার ৫০০, গোল্ড ১,০০০ এবং প্লাটিনাম ১,৫০০ টাকা।
  • মাসিক ওভার লিমিট চার্জ সাধারণত ৫০০ টাকা (যে কোন কার্ডের জন্য)
  • লেট পেমেন্ট চার্জ ৫০০ টাকা (যেকোনো কারো জন্য)
  • ক্যাশ উত্তলোন ফি ১৫০ টাকা প্রতিটি ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে।( যে কোনো কার্ডের জন্য)
  • ডুপ্লিােট স্টেটমেন্ট ফি ৩০০ টাকা, ৬ মাসের জন্য (যেকোনো কার্ডের ক্ষেত্রে)
  • কার্ড চেক বই ফি ১৫০ টাকা।
  • কার্ড চেক ট্রানজেকশন ফি ৩০০ টাকা।
  • রিটার্ন চেক ফি ৩০০ টাকা যে কোনো কার্ডের জন্য
  • মাসিক একাউন্ট স্টেটমেন্ট ফি ১০০ টাকা, দ্বিতীয় এবং পরবর্তী।
  • সিআইবি প্রসেসিং ফি ১০০ টাকা, যে কোন কার্ডের জন্য।
  • ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফি যে কোনো কার্ডের ক্ষেত্রে ফ্রি

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের সুবিধাগুলো

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের সুবিধাগুলো কি কি সে সম্পর্কে অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তাহলে চলুন এই পোস্টের মাধ্যমে কি কি সুবিধাগুলো রয়েছে, সেগুলো সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যগুলো নিচে জেনে নেওয়া যাক।

  • ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আপনি যেকোনো অনলাইন এবং অফলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন।
  • ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আপনি নির্ধারিত সর্বোচ্চ সীমা অব্দি পণ্য কেনাকাটা করতে পারবেন।
  • ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে, ধারে ক্রয়কৃত মূল্য পরিশোধের জন্য ৪৫ এ দিনের মতো সময় দেওয়া হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে আপনার ক্রেডিট কার্ডে যদি বিন্দুমাত্রও অর্থ না থাকে।
  • তবে অবশ্যই আপনাকে ৪৫ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করতে হবে।
  • উক্ত সময়ে যদি অর্থ পরিশোধ না করা হয়, তবে ব্যাংক ন্যূনতম টাকা দানের মাধ্যমে এই ব্যাপারটি ফিক্স করা হবে এবং পরবর্তীতে আপনাকে ব্যাংকে এক্সট্রা চার্জ দিতে হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের উৎসবকে কেন্দ্র করে ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে, সেগুলো এই কার্ডের মাধ্যমে সেবা নিতে পারবেন।
  • এই কার্ডের মাধ্যমে হাতের নাগালে থাকা এটিএম বুথ থেকে সহজেই টাকা তুলতে পারবেন।
  • শুধুমাত্র বাংলাদেশ নয় বাংলাদেশের বাহিরেও যেকোনো স্থানে এই কার্ডটি ব্যবহার করে লেনদেন করতে পারবেন। কেননা এই কার্ডটিতে থাকছে ডুয়েল কারেন্সি ব্যবহারের সুবিধা।
  • অন্যান্য ব্যাংকের কার্ডের সাথে তুলনা করলে ইসলামী ব্যাংকের কার্ডের চার্জ ফির পরিমাণ কম হযে থাকে।

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড করার নিয়ম

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই ইচ্ছে পোষণ করেন। তাহলে চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক, ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড কিভাবে করতে হয় তার নিয়মাবলী সম্পর্কে। আপনাদের জানার সুবিধার্থে নচে উল্লেখ করে দেওয়া হচ্ছে।
  • প্রথমত ইসলামী ব্যাংকে আপনার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
  • আপনার ব্যাংক একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ থাকতে হবে।
  • আপনার ব্যাংক একাউন্টটি যদি ছয় মাসের জন্য বৈধ থাকে তাহলে সরাসরি ব্যাংক ম্যানেজারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
  • ব্যাংকে গিয়ে ব্যাংকের ম্যানেজারকে বলতে হবে, আমার ক্রেডিট কার্ড প্রয়োজন, তাহলে আপনাকে সকল প্রক্রিয়া বলে দিবে।
  • আপনার যদি কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা থাকে, তাহলে ভিসা কার্ড দেওয়া হবে।

ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়

  • ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম ও শর্তাবলী গুলো ভালোভাবে জেনে নিতে পারেন।
  • নির্দিষ্ট সীমার চেয়ে বেশি কেনাকাটা না করাই উচিত।
  • ক্রেডিট কার্ড হারিয়ে গেলে দ্রুত ব্যাংকে জানাতে পারেন।
  • ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করুন এবং প্রতারণা থেকে সাবধানে থাকুন।

FAQ'S

এটিএম বুথ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায়?

  • এটিএম বুথ থেকে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা প্রতিবার উত্তোলন করতে পারবেন। 

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড কত প্রকার? 

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড ৩ প্রকার
  1. সিলভার কার্ড
  2. গোল্ড কার্ড
  3. প্লাটিনাম কার্ড 

খিদমাহ কার্ড কি?

  • ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে নতুন কার্ডের সার্ভিস চালু করছে যার নাম হচ্ছে খিদমাহ কার্ড। এ কার্ডটি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড তবে সম্পূর্ণ ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক।  

লেখকের শেষ মন্তব্য - ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে

উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, ক্রেডিট কার্ড কি, ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা, আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্টগুলো লাগে, ক্রেডিট কার্ডের সুবিধাসমূহ কি, ইসলামী ব্যাংক কি কি ক্রেডিট কার্ড দিয়ে থাকে এবং ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড করার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে। আপনারা উপরে ইতিমধ্যে ক্রেডিট পেতে কি কি যোগ্যতা লাগে, 

সে সম্পর্কে জানতে পেছেছেন। ক্রেডিট কার্ড আপনারা নিত্য প্রয়োজনে খুবই উপকারী হতে পারে। বিশেষ করে কেনাকাটার ক্ষেত্রে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকলে, শেয়ার করে দিতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url