মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সহজ উপায় জানুন ২০২৫
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এমন প্রশ্ন প্রায় প্রতিটা মানুষের ভিতরে জাগে। আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। কিভাবে ফ্রিৰ্যান্সিং করবেন তার সহজ উপায় জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা শুধুমাত্র ইচ্ছা নয় বরং এই ডিজিটাল যুগের চাহিদাও বটে। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন, আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনের সাহায্যে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে কিভাবে সফল হতে পারবেন সে সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো জানতে পড়েন
- মোবাইল ফোন দিয়ে কাজ করার পূর্বে যে বিষয়গুলো জানা প্রয়োজন
- মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন এমন কয়েকটি স্কিল
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কোন অ্যাপগুলো প্রয়োজন
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন খরচ হয়?
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন সময় লাগে?
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কতটা লাভজনক হতে পারে?
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং জনপ্রিয় প্লার্টফর্ম কোনগুলো?
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং যে কাজগুলো ডিমান্ড বেশি
- মোবাইল ফোন দিয়ে যেভাবে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে হয়
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর
মোবাইল ফোন দিয়ে কাজ করার পূর্বে যে বিষয়গুলো জানা প্রয়োজন
আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার পূর্বে অবশ্যই কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞান রাখা প্রয়োজন। সর্বপ্রথম যে বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে সেটা হচ্ছে, ফ্রিল্যান্সিং আসলে কি এবং কিভাবে কাজ করে সেগুলো সম্পর্কে। আপনাদের যদি সহজ করে বলি, তাহলে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি স্বাধীন কাজ
যেখানে কোন কোম্পানি বা অফিসের সঙ্গে নিয়মিত চুক্তিবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে না। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মেরই সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে নিজের সময় এবং কাজের ধরন ঠিক করে কাজ করতে পারবেন। আপনারা যারা আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন, তবে অবশ্যই জানতে হবে কোন ধরনের স্কিল আপনারা স্মার্টফোনটি
দিয়ে করা যাবে এবং কিংবা শেখা সম্ভব।উদাহরণস্বরূপ যদি বলা যায় তাহলে, ধরুন আপনার অনেক স্কিল রয়েছে যেমনঃ কন্টেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি এগুলো আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার পূর্বে মার্কেটপ্লেসে যে কাজ করবেন সেগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা প্রয়োজন। তাহলে চলুন মার্কেটপ্লেসগুলোর সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক Fiverr,Upwork,Freelancer এর মতো প্লার্টফর্মগুলোতে কাজ করতে পারবেন।
মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন এমন কয়েকটি স্কিল
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এ সম্পর্কে জানার জন্য প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি, আপনার হাতে থাকায় স্মার্টফোনটি দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় সে সম্পর্কে খুব সহজেই জেনে নিতে পারবেন
এবং আপনার বিভিন্ন ধরনের স্কিলকে কাজে লাগিয়ে খুব সহজে ইনকাম করতে পারেন।আপনারা যারা আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন, এমন কিছু কিছু স্কিল রয়েছে যেগুলো খুবই জনপ্রিয় এবং খুব সহজেই শিখে নেওয়া সম্ভব। আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতা পেতে চান, সেক্ষেত্রে ধৈর্য সহকারে এবং আপনার স্কিল ও দক্ষতাকে
কাজে লাগিয়ে আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। চলুন নিচে যেনে নেওয়া যাক মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যেতে পারে এমন কয়েকটি স্কিল। মাসে ৩৫-৪০ হাজার টাকা আয় করার উপায় জেনে নিতে পারেন।
- কন্টেন্ট রাইটিং করে ইনকাম
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম
- ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট
- ইউটিউবিং করে ইনকাম
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
উপরে উল্লেখিত কাজগুলোর উপরে যদি আপনি দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোনটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে দক্ষতার সাথে ধৈর্য সহকারে কাজ করা উচিত।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কোন অ্যাপগুলো প্রয়োজন
মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু কিছু নির্দিষ্ট অ্যাপ থাকাটা খুবই জরুরী। আপনারা যারা কনটেন্টের রাইটিং করতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে প্রথমেই আসবে কনটেন্ট রাইটিং অ্যাপস। গুগল ডক্স এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই আর্টিকেল কিংবা ব্লগিং লিখতে পারবেন। এই অ্যাপ গুলো সাধারণত ফ্রি এবং বেশিরভাগ
ক্ষেত্রে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনের মাধ্যমেই করতে পারবেন।আপনারা যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে Canva একটি জনপ্রিয় এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি অ্যাপ হতে পারে। Canva অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই লোগো, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ব্যানার ইত্যাদি ডিজাইন করা সম্ভব। ভিডিও এডিটিং এর ক্ষেত্রে যে অ্যাপস গুলো অন্যতম সেগুলোর
মধ্যে হচ্ছে inshot,KineMaster ইত্যাদি। এছাড়াও মার্কেটপ্লেসে যে অ্যাপ গুলোর মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন সেগুলো হচ্ছে ফাইবার, আপওয়ার্ক এবং ফ্রিল্যান্সার। কাজের ক্ষেত্রে যোগাযোগের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ এবং টেলিগ্রাম অ্যাপটিও বিশেষভাবে জরুরী। ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম জানতে পড়ুন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন খরচ হয়?
আপনারা যারা আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে কেমন খরচ হতে পারে এমন প্রশ্ন অনেকের মাঝেই থাকে। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই কেননা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে বেশি খরচ হয় না। কেননা কন্টেন্ট রাইটিং থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর মত স্কিলগুলো আপনি ইউটিউবের টিউটরিয়াল
দেখেই শিখতে পারবেন। যদি মনোযোগ সহকারে অর্থাৎ শেখার আগ্রহ থাকে। এছাড়াও গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ভিডিও এডিটিং শেখার জন্য ফ্রি অ্যাপ রয়েছে যেমন canva and inshot ব্যবহার করে শিখতে পারেন। তবে আপনারা যারা পেইড কোর্স করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু খরচ হতে পারে। কেননা Canva pro এবং প্রিমিয়াম ভিডিও এডিটিং অ্যাপ গুলো মাসিক কিংবা বাৎসরিক সাবস্ক্রিপশন চেয়ে থাকেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন সময় লাগে?
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কেমন সময় লাগবে সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার উপর এবং মার্কেটপ্লেসে কাজ পেতে কতটা সময় লাগে তার উপরে। সহজ করে উদাহরণস্বরূপ যদি বলা যায় তাহলে, আপনারা আরও সহজ ভাবেই বুঝতে পারবেন। ধরুন আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে এক সপ্তাহের ভেতরে যদি স্কিলগুলোর উপরে
দক্ষতা সম্পন্ন হতে পারেন তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। তবে অবশ্যই আপনার টাইপিং স্পিড, গ্রামার কনটেন্টের গুণগত মান ভালো থাকাটা খুবই জরুরী। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইন কিংবা ভিডিও এডিটিং এর মত ক্রিয়েটিভ স্কিল গুলোতে আপনার বেশি সময় লাগতে পারে। কেননা এ ধরনের কাজগুলো টেকনিক্যাল এবং ক্রিয়েটিভ ধরনের হয়ে থাকে।
এই প্রজেক্ট গুলোতে কাজ পেতে একটু সময় লাগে, তবে আপনি যদি একবার কাজ পেয়ে যান, তাহলে পরবর্তীতে কাজ পাওয়া আরো সহজ হয়ে যায়।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কতটা লাভজনক হতে পারে?
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কতটা লাভজনক হতে পারে, সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার দক্ষতা এবং সময়ের উপরে। অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন যারা হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করছেন। বিশেষ করে যে সব ফ্রিল্যান্সাররা কন্টেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এ কাজ করে থাকে। আপনার
হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সুবিধা পাবেন সেটা হচ্ছে, খুব সহজে কাজ শুরু করা যায় এবং খরচের পরিমাণও কম হয়। তবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিৰ্যান্সিং কতটা লাভজনক সেটা হিসাব করলে অবশ্যই আপনাকে ভালো স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে হবে এবং ক্লায়েন্টের সঙ্গে সঠিকভাবে ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে। তাহলে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করাটা আপনার কাছে লাভজনক হতে পারে।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং জনপ্রিয় প্লার্টফর্ম কোনগুলো?
মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন এমন কিছু জনপ্রিয় প্লাটফর্ম রয়েছে। যে প্ল্যাটফর্ম বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং মোবাইল ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ভালো একটি অপশন হতে পারে। এই প্লাটফর্ম গুলোতে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন যেমনঃ কন্টেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, প্রোফাইল তৈরি ইত্যাদি। প্ল্যাটফর্ম গুলো আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হচ্ছে।
- Fiverr
- Upwork
- Freelancer
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং যে কাজগুলো ডিমান্ড বেশি
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে কিছু কিছু কাজ রয়েছে যেগুলোতে অনেক বেশি ডিমান্ড থাকে। উদাহরণস্বরূপ যদি বলা যায় সেক্ষেত্রে, কনটেন্ট রাইটিং এর মত চাহিদা অনেকটাই বেশি। এছাড়াও ব্লক পোস্ট, আর্টিকেল, সোশ্যাল মিডিয়ার মত আমার হাতে লেখা স্মার্টফোনটি দিয়েও করা সম্ভব। বর্তমানে ভিডিও এডিটিং এর কাজের চাহিদা অনেকটাই বেশি রয়েছে।
যা আপনি মোবাইল ফোনটি দিয়েই করতে পারবেন। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ও ডিজাইন, ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য লোগো তৈরি করা, প্রোডাক্ট প্রমোশনের ভিডিও তৈরি করার ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন দিয়ে করা সম্ভব। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট কে ডিমান্ডেবল স্কিল বলা হয়ে থাকে। যা আপনারা খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়েই করতে পারবেন।
মোবাইল ফোন দিয়ে যেভাবে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে হয়
ফ্রিল্যান্সিং এ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করা। যা আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খুব সহজে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপ আপনাদের ব্যবহার করতে হবে। যোগাযোগের মাধ্যমগুলো আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হচ্ছে।
- Gmail
- What'App
- Telegram
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর
ফ্রিল্যান্সিং করা শুধু কি শিক্ষার্থীদের জন্য?
- ফ্রিল্যান্সিং শুধু শিক্ষার্থীদের জন্য নয় বরং সবার জন্য।
ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে কেমন সময় লাগে?
- ফ্রিল্যান্সিং এর সফল হতে কেমন সময় লাগবে সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার শেখার গতি, কাজের দক্ষতা এবং ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্কের উপরে।
ফ্রিল্যান্সিং এ ভবিষ্যৎ কেমন?
- ফ্রিল্যান্সিং এ ভবিষ্যৎ ভালো, তবে অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে এবং ভালো স্কিল তৈরি করতে হবে। কাজের স্কিল ছাড়া ফ্রিল্যান্সিং এ কোন মূল্য নেই!
শূণ্য থেকে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায়?
- হ্যাঁ, আপনি শূন্য থেকে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। তবে অবশ্যই ধৈর্য সহকারে লেগে থাকা উচিত।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন বা বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন যে, মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো সে সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে, আশা করি কিভাবে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়, সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন।
মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url